ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে সম্পর্ক নেই, বললেন ফারুক
Published: 3rd, May 2025 GMT
বিসিবি সভাপতি হিসেবে গত বছরের আগস্টে দায়িত্ব নেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ফারুক আহমেদ। সম্প্রতি তাঁকে নিয়ে নানা রকম নেতিবাচক আলোচনা ভেসে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সম্প্রতি একটি টক শোতে এসব অভিযোগ নিয়ে নিজের অবস্থানও পরিষ্কার করার চেষ্টা করেছেন ফারুক।
আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে তৃতীয় বিভাগ বাছাইয়ের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে বিসিবি সভাপতি সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হলে আবারও উঠল সেসব প্রসঙ্গ। তবে এবারও ফারুক তাঁর বিরুদ্ধে আসা অভিযোগগুলো অস্বীকারই করেছেন।
‘ফ্যাসিস্ট রেজিমের’ সঙ্গে সম্পর্ক আছে কি না, এমন এক প্রশ্নে ফারুক আহমেদ বলেছেন, ‘এসব বানানো’। তিনি বলেন, ‘আমার ফ্যাসিস্টের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। ফ্যাসিস্ট রেজিমের সঙ্গে যদি সম্পর্ক থাকত, আমি আজকে আপনার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতাম না। আমি কিন্তু (বিসিবি) প্রেসিডেন্ট এই নতুন সরকারের। এটা আপনাদের বুঝতে হবে। নতুন সরকার যদি দেখত বিন্দুমাত্র সংশ্লিষ্টতা আছে (সর্বশেষ সরকারের সঙ্গে) আমার, তাহলে কিন্তু আমি এখানে আসতাম না আজকে।’
আমি কিন্তু (বিসিবি) প্রেসিডেন্ট এই নতুন সরকারের। এটা আপনাদের বুঝতে হবে। নতুন সরকার যদি দেখত বিন্দুমাত্র সংশ্লিষ্টতা আছে (সর্বশেষ সরকারের সঙ্গে) আমার, তাহলে কিন্তু আমি এখানে আসতাম না আজকেফারুক আহমেদ, বিসিবি সভাপতি বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ফ র ক আহম দ সরক র র
এছাড়াও পড়ুন:
ইরান-ইসরায়েলি সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র জড়াবে কি না, সিদ্ধান্ত ‘শেষ মুহূর্তে’: ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যকার সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়াবে কি না, সে সিদ্ধান্ত এখনো নেননি বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমার সামনে সব ধরনের সম্ভাব্য সামরিক ও কূটনৈতিক ‘পদক্ষেপ’ তুলে ধরা হয়েছে। তবে, এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ‘একেবারে শেষ মুহূর্তে আমি সিদ্ধান্ত নেব।’
আল জাজিরার প্রতিবেদনেও একই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একেবারে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চান। সেই সিদ্ধান্ত কী হবে বা কবে তা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে কিছুই অনুমান করা যাচ্ছে না।
হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেলেও সেখান থেকে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত মেলেনি। বিষয়টি নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের আলোচনা চলছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।