জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর বিএনপির সভা
Published: 23rd, May 2025 GMT
আগামী ৩০ মে বাংলাদেশের বহু দলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) এর ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বন্দরে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির একাংশের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৩ মে) বিকাল ৩টায় বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুলের বাস ভবনে নেতাকর্মীদের নিয়ে এ প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল এর সভাপতিত্বে প্রস্তুতিমূলক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সবুর খান সেন্টু।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ফখরুল ইসলাম মজনু, সাবেক সহ-সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, মহানগর বিএনপির সদস্য ও উপজেলার সভাপতি এড.
এসময় প্রস্তুতিমূলক সভায় সভাপতির বক্তব্যে বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল বলেন, আগামী ৩০ মে বাংলাদেশের বহু দলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, স্বাধীনতার ঘোষক, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী অনুষ্ঠিত হবে। সে উপলক্ষে আমরা সদর-বন্দরের বিভিন্ন থানা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে তিন দিন ব্যাপী দোয়া মাহফিল ও গরীবদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করবো।
আগামী ৩০, ৩১ ও ১জুন পর্যন্ত বন্দরের স্পটে ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্পটে আমরা এ কর্মসূচি পালন করবো। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিগত দিনগুলোতে আমরা অনেক জায়গায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালন করতে পারি নাই। আওয়ামীলীগের দোসররা আমাদের দোয়া মাহফিল করতে দেয় নাই। কিন্তু এ বছর আমাদের আর কোন বাঁধা নেই।
এবার আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে দোয়া মাহফিল পালন করবো। কিন্তু এই দোয়া মাহফিলের জন্য কোন নেতাকর্মী যদি কোন প্রকার কাউর কাছে চাঁদাবাজি করেন, তাহলে আমরা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবো। আপনারা যার যার এলাকায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্য মিলাদ ও দোয়া মাহফিল করবেন।
মহানগর বিএনপি নেতা রাজিব ও মাসুম এর সঞ্চালনায় প্রস্তুতিমূলক সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, নাসিক ১৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন, মহিবুল, সাগর, ২০নং ওয়ার্ড বিএনপির মেছবুদ্দিন স্বপন, আসলাম, ইয়া হান্নান, ২১নং ওয়ার্ড বিএনপির রোমেল, খুকু মনি, মোরছালীম, সুমন, ২২নং ওয়ার্ড বিএনপির আরিফ, মাসুদ, ২৩নং ওয়ার্ড বিএনপির হান্নান, আনিস, আলী আকবর, নুর হাজী, শামসুদ্দিন মোল্লা টুটুল, সেরাজল, রতন খান, ২৪নং ওয়ার্ড বিএনপির মালেক মেম্বার, শফি, রাসেল, আসলাম, হানিফ, হাসান আলী, ২৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নেছার উদ্দিন, মোশারফ, সাইদুল, আল হাসান, আনার হোসেন, ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপির বুলবুল, কামাল, নাছির, মনোয়ার, ২৭নং ওয়ার্ড বিএএনপির কাউয়ূম, জাহের, মনির, ইলিয়াস, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো.শহীদ মেম্বার, সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম, তীল মোহাম্মদ রতন, স্বপন মেম্বার, মনির মেম্বার, মাসুদ, জামান, বন্দর ইউনিয়ন বিএনপির আবুল মেম্বার, আলী নুর, নজরুল মোল্লা, জামান, শরীফ, লাল মিয়া, মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির মোসলেউদ্দিন, জালাল মেম্বার, বিল্লাল মেম্বার, মোতালেব, ইব্রাহীম, দেলোয়ার, জাহাঙ্গীর, গোল মেম্বার, হারুন রশিদ, আলম মেম্বার, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির ইসলাম, আমির হামজা, মনির, নুর জামান, আমজাত মেম্বার, মদনপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাবিল হোসেন, ইব্রাহীম মেম্বার, রুহুল আমিন, জাহিদ হোসেন, মাজেদা মেম্বার সহ বিভিন্ন উপজেলা ও ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ উপজ ল র স ব এনপ র স
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেল ৩৭টি প্রতিষ্ঠান
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে চলতি বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। গত বছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সেটি কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না। অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো খুলনার আরিফ সি ফুডস, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ, লোকজ ফ্যাশান ও মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, চট্টগ্রামের জেএস এন্টারপ্রাইস ও আনরাজ ফিশ প্রোডাক্টস, যশোরের লাকী এন্টারপ্রাইজ, এমইউ সি ফুডস, লাকী ট্রেডিং, রহমান ইমপেক্স ফিস এক্সপোর্ট, মোহাতাব অ্যান্ড সন্স, জনতা ফিস, বিশ্বাস ট্রেডার্স ও কেবি এন্টারপ্রাইজ, ঢাকার ভিজিল্যান্ড এক্সপ্রেস, স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজ, মাজেস্টিক এন্টারপ্রাইজ ও বিডিএস করপোরেশন, বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, এ আর এন্টারপ্রাইজ ও তানিসা এন্টারপ্রাইজ, পাবনার নোমান এন্টারপ্রাইজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সেভেন স্টার ফিস প্রসেসিং কোং, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, আরফি ট্রেডিং করপোরেশন, জারিফ ট্রেডিং করপোরেশন, জারিন এন্টারপ্রাইজ, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল ও সততা ফিস, ভোলার রাফিদ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার মা এন্টারপ্রাইজ ও সুমন ট্রেডার্স।