Samakal:
2025-09-18@09:46:53 GMT

অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন

Published: 24th, May 2025 GMT

অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন

ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন। শুক্রবার রাতে দিল্লিতে মৃত্যু হয় তার। মৃত্যুকালে এই অভিনেতার বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর। মুকুলের মৃত্যুর খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রথম জানান অভিনেতা মনোজ বাজপায়ী।

মনোজের মতোই রাহুলের এক বান্ধু অভিনেত্রী দীপশিখা নাগপালও সমাজমাধ্যমে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। তিনি অভিনেতার একটি পুরনো ছবি-সহ ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে লেখেন, “রিপ”। তিনি লেখেন, ‘মাত্র ৫৪-য় বন্ধু চলে গেল! এটা কী হল? আমি এটা বিশ্বাস করতে পারছি না মুকস।”

প্রয়াত অভিনেতা রাহুল দেবের ভাই মুকুল দেব। তার মৃত্যুর কারণ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ পায়নি। পরিবার বা ঘনিষ্ঠদের তরফ থেকেও কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে বেশ কিছু দিন ধরেই তিনি শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন বলে জানা গেছে। 
 
১৯৯৬ সালে ‘দস্তক’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন মুকুল। মুম্বাইয়ের টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রি থেকে ফিল্মি দুনিয়ায় অতি পরিচিত মুখ মুকুল। কাজ করেছেন পাঞ্জাবি, দক্ষিণী সিনেদুনিয়াতেও।

‘সন অফ সর্দার’, ‘ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা’, ‘আর রাজকুমার’ এবং ‘জয় হো’ সহ একাধিক হিন্দি ও আঞ্চলিক ভাষার সিনেমায় অভিনয় করেছেন মুকুল। 

টেলিভিশনেও তিনি ‘ঘরওয়ালি উপরওয়ালি’, ‘কাহানি ঘর ঘর কী’র মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। এমনকী বাংলা বেশকিছু সিনেমাতে খল নায়কের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তার মধ্যে অন্যতম জিৎ এর ‘আওয়ারা’। সূত্র: এনডিটিভি ও আনন্দবাজার।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ