প্রবাসীদের রেমিট্যান্সেই বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
Published: 30th, May 2025 GMT
জাতি গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “বাংলাদেশকে ধ্বংসাবশেষ থেকে ঘুরে দাঁড়াতে প্রবাসীরাই মূল ভূমিকা পালন করেছেন।”
শুক্রবার (৩০ মে) টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিত এক কমিউনিটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, “এটাই সত্য যে কঠিন সময়ে দেশের যে টিকে থাকা-তা সম্ভব হয়েছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণে।”
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “ক্ষমতাচ্যুত পতিত সরকার রাষ্ট্রীয় কোষাগার এবং ব্যাংক শূন্য করে গিয়েছিল এবং যদি প্রবাসীরা সহায়তা না করতেন, তাহলে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পারত না।”
আরো পড়ুন:
অধ্যাপক ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিল সোকা বিশ্ববিদ্যালয়
তরুণদের ‘থ্রি জিরো ক্লাব’ গড়ে তোলার আহ্বান ড.
তিনি বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার অবশ্যই তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবে, তবে জাতি গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ আরো শক্তিশালী হওয়া উচিত।”
প্রধান উপদেষ্টা প্রবাসীদের বাংলাদেশে ব্যবসা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
“একজন নাগরিক হিসেবে আপনাদেরই রাষ্ট্র মেরামতের দায়িত্ব নিতে হবে,” তিনি বলেন।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “প্রবাসীদের বাংলাদেশে আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব রয়েছেন, তাদের ব্যবসাও আছে-এই কারণে তারা নিয়মিত বাংলাদেশে যাতায়াত করেন।”
“তাই সামগ্রিকভাবে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে...আপনারা জাপান সরকারের ওপর প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করুন,” বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার জাপান সফরের তৃতীয় দিনে শুক্রবার তিনটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়-যথাক্রমে অর্থনৈতিক সংস্কার ও জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীলতা জোরদার করতে ডেভেলপমেন্ট পলিসি লোন (৪১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার), জয়দেবপুর-ঈশ্বরদী ডুয়াল-গেজ ডাবল-লেন রেলওয়ে প্রকল্পের জন্য ঋণ (৬৪১ মিলিয়ন ডলার) এবং মানবসম্পদ উন্নয়ন স্কলারশিপ অনুদান (৪.২ মিলিয়ন ডলার)।
বাংলাদেশের পক্ষে রাষ্ট্রদূত মো. দাউদ আলী এবং জাপানের পক্ষে দেশটির রাষ্ট্রদূত শিনিচি সাইদা সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস দলিল এমওইউ স্বাক্ষরের এই আনুষ্ঠানিকতা প্রত্যক্ষ করেন।পরে, জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দেওয়া নৈশভোজে তিনি অংশ নেন।
সূত্র: বাসস
ঢাকা/সাইফ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রব স দ র
এছাড়াও পড়ুন:
কার হাতে উঠল কোন পুরস্কার
আজীবন সম্মাননা
আবুল হায়াত
বিশেষ সম্মাননা
শাকিব খান
সমালোচক পুরস্কার
সেরা ওয়েব সিরিজ ‘রঙিলা কিতাব’
সেরা পরিচালক নুহাশ হুমায়ূন (‘২ষ’)
সেরা অভিনেত্রী (ওয়েব সিরিজ) জিন্নাত আরা (‘সিনপাট’)
সেরা অভিনেতা (ওয়েব সিরিজ) মোশাররফ করিম (‘আধুনিক বাংলা হোটেল’)
সেরা চিত্রনাট্যকার (ওয়েব সিরিজ) সালজার রহমান (‘কালপুরুষ’)
সেরা চিত্রনাট্যকার (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) সুব্রত সঞ্জীব, ‘রোদ বৃষ্টির গল্প’
সেরা পরিচালক (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) জাহিদ প্রীতম, ‘বুকপকেটের গল্প’
সেরা অভিনেত্রী (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) তাসনিয়া ফারিণ, ‘পরস্পর’
সেরা অভিনেতা (সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র) খায়রুল বাসার, ‘রোদ বৃষ্টির গল্প’
সেরা চলচ্চিত্র (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) ‘প্রিয় মালতী’
সেরা পরিচালক (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) শঙ্খ দাশগুপ্ত, ‘প্রিয় মালতী’
সেরা অভিনেত্রী (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) মেহজাবীন চৌধুরী, ‘প্রিয় মালতী’
সেরা অভিনেতা (পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র/চলচ্চিত্র) ইমন, ‘মায়া’
তারকা জরিপে সেরা পুরস্কার
সেরা নবাগত অভিনয়শিল্পী রেহান, ‘যুগল’
সেরা গায়িকা কনা, ‘দুষ্টু কোকিল’(‘তুফান’)
সেরা গায়ক প্রীতম হাসান, ‘লাগে উরাধুরা’(‘তুফান’)
সেরা অভিনেত্রী (প্রেক্ষাগৃহের চলচ্চিত্র, ডিজিটাল মাধ্যমের চলচ্চিত্র) মেহজাবীন চৌধুরী, ‘প্রিয় মালতী’
সেরা অভিনেতা (প্রেক্ষাগৃহের চলচ্চিত্র, ডিজিটাল মাধ্যমের চলচ্চিত্র) শাকিব খান, ‘তুফান’
সেরা অভিনেত্রী (টিভি নাটক, সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র ডিজিটাল মাধ্যম, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ) তটিনী, ‘লাভ সাব’
সেরা অভিনেতা (টিভি নাটক, সীমিত দৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র ডিজিটাল মাধ্যম, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ) তৌসিফ মাহবুব, ‘লাভ সাব’