Risingbd:
2025-11-03@21:06:19 GMT

বাবা-মা হলেন পরমব্রত-পিয়া

Published: 1st, June 2025 GMT

বাবা-মা হলেন পরমব্রত-পিয়া

বাবা হলেন ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা-নির্মাতা পরমব্রত চ্যাটার্জি। রবিবার (১ জুন) কলকাতার বেসরকারি একটি হাসপাতালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন পিয়া চক্রবর্তী। মা-ছেলে দুজনেই সুস্থ আছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম

গত বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে আগে বাবা-মা হতে যাওয়ার খবর জানান পরমব্রত-পিয়া। জুন মাসের শুরুতে সন্তানের মুখ দেখার সম্ভাব্য তারিখও জানিয়েছিলেন এই দম্পতি। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী, ঘর আলো করে এলো তাদের সন্তান।

পরমব্রতর বাবা হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার সহকর্মীদের অনেকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। রাইমা সেন ও পরমব্রত একসঙ্গে বেশ কিছু সিনেমায় কাজ করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে ভালো বন্ধু। আনন্দিত রাইমা সেন বলেন, “দুর্দান্ত খবর। নতুন মা-বাবা নিশ্চয়ই খুব খুশি। আমার খুবই গর্ব, আনন্দ হচ্ছে। খুব খুশি আমি। ওরা সুখে থাকুক।”

আরো পড়ুন:

মুক্তির আগেই বিজয়ের শেষ সিনেমার আয় ২৫১ কোটি টাকা!

‘জিনসের নিচে তিনটা প‌্যান্ট পরে কাঁপছে দেব, আমি স্কার্ট পরেও হেসেছি’

পরমব্রতর স্ত্রী সংগীতশিল্পী অনুপম রায়ের প্রাক্তন স্ত্রী। ২০০১ সালে পিয়া চক্রবর্তীর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন এই সংগীতশিল্পী। ওই সময়ে গুঞ্জন উঠেছিল, পরমব্রতর সঙ্গে পরকীয়ার কারণে অনুপমের সংসার ভেঙেছে। যদিও তা অস্বীকার করেন পরমব্রত। ২০২১ সালের ২৭ নভেম্বর পিয়ার গলায় মালা পরিয়ে সেই গুঞ্জনই বাস্তবে রূপ দেন।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ