কোরবানির পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত এলাকায় সতর্কাবস্থানে আছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ইতোমধ্যে বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়ন জেলার আখাউড়া, কসবা ও বিজয়নগর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় টহল বাড়িয়েছে। পাশাপাশি তারা ভারতীয় নাগরিকদের অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া (পুশইন) রোধেও কঠোর অবস্থানে আছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়ন সূত্র জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা, আখাউড়া ও বিজয়নগর উপজেলা ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তবর্তী। এই তিন উপজেলার ৭৩ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ৩১ কিলোমিটারে দায়িত্ব পালন করে বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়ন। এ ছাড়া ৪২ কিলোমিটার সীমান্ত বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধীনে। 

সূত্র জানায়, প্রতি বছর ঈদুল আজহার পরপর সীমান্ত দিয়ে কোরবানির পশুর চামড়া পাচারকারীরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এবার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।

ইতোমধ্যে বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বে থাকা আখাউড়ার একাংশ ও জেলার বিজয়নগর; হবিগঞ্জের মাধবপুর সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করে বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জাব্বার আহমেদ শনিবার সন্ধ্যায় সমকালকে বলেন, সীমান্তে যেকোনো অপরাধ তৎপরতা ঠেকাতে তাঁর বাহিনী তৎপর রয়েছে। চামড়া পাচার রোধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। কোনো অবস্থাতেই সীমান্ত দিয়ে পশুর চামড়া পাচার করতে দেবেন না তারা। পাশাপাশি মাদক চোরাচালান ও অবৈধভাবে পুশইন করতে না দেওয়ার ঘোষণাও দেন তিনি।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব র হ মণব ড় য় স ম ন ত এল ক

এছাড়াও পড়ুন:

বিপিএলে দল নিতে চান আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের ‘রেড ফ্ল্যাগ’ তালিকায় থাকারাও

আসন্ন দ্বাদশ বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে ১১টি প্রতিষ্ঠান আগ্রহ দেখালেও প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করতে না পারায় তিনটি প্রতিষ্ঠানের আগ্রহ বাতিল করেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। বাকি আটটি প্রতিষ্ঠানের সব যে ফ্র্যাঞ্চাইজি পাবে, তা–ও নয়। এক-দুটি প্রতিষ্ঠানে থাকা মালিকদের মধ্যে দু-একজন তো আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের ‘রেড ফ্ল্যাগ’ধারী বলেও জানা গেছে।

বিপিএলের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল

সম্পর্কিত নিবন্ধ