আজ বাবা দিবস। প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রেবাবার বিশ্বজুড়ে পালিত হয় দিবসটি। দিনটি ঘিরে থাকে নানা আয়োজন। আপনার বাবার সাথে দিনটি কীভাবে কাটাবেন এবং স্মরণীয় করে তুলবেন তা নিয়ে যদি আপনি দ্বিধাগ্রস্ত থাকেন তাহলে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। 

একসাথে খাবার তৈরি করুন
একসাথে খাবার প্রস্তুত করুন তা হোক বারবিকিউ , বিকালের নাশতা অথবা বাবার প্রিয় কোনো খাবার। খাবার তৈরি করতে করতে গল্প করুন। পুরনো স্মৃতি রোমন্থন করুন। নিশ্চয়ই বাবার অনেক ভালো লাগবে। 

হাঁটতে বের হোন 
বাবার সঙ্গে প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে পারেন।  কাছের কোনো পার্ক বা রাস্তা ধরে বাবার সঙ্গে হাঁটুন। তার সঙ্গে কথা বলুন। বাবার ভালো লাগবে।  

পারিবারিক খেলার  সময়
পুরো পরিবার উপভোগ করতে পারে এমন বোর্ড গেম, কার্ড বা ট্রিভিয়া নিয়ে আসুন। গল্প, আড্ডায় দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

পুরানো ছবিগুলি আবার দেখুন
পারিবারিক অ্যালবাম বা হোম ভিডিওগুলি একসাথে দেখুন। অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করুন। 

দিনের ভ্রমণ বা ড্রাইভ
কাছাকাছি কোনও শহর, সমুদ্র সৈকত বা মনোরম স্থানে একটি ছোট বড় রোড ট্রিপে যান। বাবার ভালো লাগবে।

সারপ্রাইজের আয়োজন করুন
বাবার সম্মানে একটি সারপ্রাইজ লাঞ্চ বা ডিনারের আয়োজন করুন। সেখানে ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের লোকজনদের ডাকুন। কেবল বাবা দিবস নয়, জীবনের সব ক্ষেত্রে বাবার ভূমিকা মাথায় রাখুন। 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

উত্তরাখন্ডে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৭

ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যের রুদ্রপ্রয়াগ জেলার কেদারনাথের কাছে এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় সাতজন নিহত হয়েছেন।

আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোরে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়ে। হেলিকপ্টারটি কেদারনাথ মন্দির থেকে গুপ্তকাশি যাচ্ছিল। যাওয়ার সময় এক বনে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।

হেলিকপ্টারটিতে ছয়জন যাত্রী ও একজন পাইলট ছিলেন এবং সবাই নিহত হন। উত্তরাখন্ডের সিভিল এভিয়েশন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (ইউসিএডিএ) জানিয়েছে, নিহত তীর্থযাত্রীরা উত্তরাখন্ড, উত্তর প্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের বাসিন্দা ছিলেন।

কারিগরি সমস্যা ও আবহাওয়ার কারণে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবাদিপশুর জন্য পশুখাদ্য সংগ্রহ করতে বনে যাওয়া স্থানীয় লোকজন প্রথম নিখোঁজ হওয়া হেলিকপ্টারটিকে বিধ্বস্ত অবস্থায় দেখতে পান। হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার খবর তাঁদের কাছেই প্রথম পাওয়া যায়।

উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া পোস্টে বলেন, রাজ্য দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনী (এসডিআরএফ), স্থানীয় প্রশাসন ও অন্যান্য উদ্ধারকারী দল উদ্ধারকাজে নিয়োজিত রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ