শৈশবে গায়ক ইমরান মাহমুদুলের কাছে বাবা মানেই ছিল জীবনের সবকিছু। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধুর মতো বাবাকে ঘিরে অনেক পরিকল্পনাও ছিল। ক্যারিয়ারে ইমরানের অনেক বড় স্বপ্নের একটি ছিল বাবাকে তাঁর অর্জন দেখানো। ছেলের সেই অর্জন কিছুটা দেখলেও ইমরানের সেরা কৃতিত্ব দেখে যেতে পারেননি তাঁর বাবা। এই আফসোস এখনো বয়ে বেড়ান এই তরুণ গায়ক।

ইমরান জানান, গানে সব সময় প্রেরণা দিতেন তাঁর বাবা মোজাম্মেল হক। বাবা চাইতেন ছেলে গান দিয়ে মানুষের ভালোবাসা পাবেন। ছেলের নাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। ছেলেকে নিয়ে বাবার কৌতূহল চোখে পড়ার মতো ছিল। বাবার সেসব কথা স্মরণ করে এই গায়ক বলেন, ‘আমি এগিয়ে যাই, এটাই বাবা সব সময় চেয়েছেন। এই সাপোর্টের মধ্যে বাবা আনন্দ পেতেন। আমি আশ্বস্ত হতাম বাবার ভালোবাসায়। বাবা একটা পরিবারের বটগাছ। এই ছায়া যত দিন থাকে, একটা সন্তানের তত দিন কোনো চিন্তা থাকে না। সেভাবেই আমি বেড়ে উঠছিলাম। সেভাবেই বাবাকে পাশে পেয়েছি।’

মা ও বাবার সঙ্গে ইমরান। ছবি: শিল্পীর সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইমর ন

এছাড়াও পড়ুন:

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ২২৪

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে রোববার পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৪ জনে পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

রোববার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৯০ শতাংশেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। হামলায় ১ হাজার ২৭৭ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।

এপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত ১৩ জুন ইরানে বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েল। ওই হামলায় ইরানের নাতাঞ্জ ও ইসফাহান অঞ্চলের পারমাণবিক স্থাপনা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা ও পারমাণবিক বিজ্ঞানী নিহত হন। ইরানে বর্তমানে মসজিদ ও মেট্রো স্টেশনগুলোকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ