যশোরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরো একজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২০ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে মারা যান তিনি।  
হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগের ইনচার্জ ডা. রবিউল ইসলাম তুহিন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, গত ১৮ ও ১৯ জুন যশোরে একজন করে দুইজনের মৃত্যু হয় করোনাভাইরাসে।
আরো পড়ুন:
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
টেকনাফে দুই নৌকার সংঘর্ষে জেলে নিহত
আরো পড়ুন: যশোরে করোনায় ২ জনের মৃত্যু
মারা যাওয়া নারীর নাম সাবিলা বেগম (৫৫)। তিনি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার গদখালী গ্রামের বাসিন্দা এবং মোস্তাফিজুর রহমানের স্ত্রী।
সূত্র জানায়, গত ৫ জুন ঠান্ডা, কাশি ও জ্বর নিয়ে যশোরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন সাবিলা বেগম। সেখানে তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। ফলাফল আসে পজেটিভ। গত ১২ জুন বিকেল সাড়ে ৫ টায় তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালের স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে তিনি আইসিইউতে ছিলেন। আজ বিকেল সাড়ে ৫ টায় তার মৃত্যু হয়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক হোসেন সাফায়েত জানান, করোনা শনাক্তের কিট সংকটের কারণে তাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা ব্যাহত হচ্ছে।
ঢাকা/রিটন/মাসুদ
ঢাকা/রিটন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় দুই ট্রাকের মাঝে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় জুয়েল মিয়া (৪০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরিফ (২০) নামের আরও একজন।
শনিবার (১ নভেম্বর ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফতুল্লার পঞ্চবটি মেথর খোলার মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের জুয়েল মিয়া (৪০) গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভগবানপুর গ্রামের মো. শাহ আলমের ছেলে।
তিনি পেশায় একজন দর্জি ছিলেন। নিহত জুয়েল বর্তমানে ফতুল্লার মুসলিম নগরে সালাম আহমেদের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন। 
  
 প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে রাস্তা পারাপারের সময় ময়দা ও আটা বোঝাই দুটি ট্রাকের মাঝখানে পড়ে দুজন আহত হন। স্থানীয়রা দ্রুত তাদের উদ্ধার করে শহরের  খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জুয়েল মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আহত আরিফুরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সংবাদ পেয়ে ফতুল্লা থানার উপ-পরিদর্শক আবু রায়হান নুর সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং দুটি ট্রাক থানায় নিয়ে যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত)আনোয়ার হোসেন জানান,দূর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে দুটি ট্রাক থানায় নিয়ে এসেছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো থানায় কোন লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান।