বিজ্ঞাপনে, জেমসের গানে ‘সুন্দরীতমা’: কল্পনা, প্রেম নাকি বাস্তব
Published: 3rd, July 2025 GMT
ভক্তদের কাছে তিনি ‘গুরু’। গানের জগতে পদার্পণ করেছিলেন আশির দশকে। তারপর ক্রমে ক্রমে সময়ের শিলালিপিতে লিখেছেন নিজের নাম। জয় করে নিয়েছেন শ্রোতার হৃদয়। দীর্ঘদিন কোনো অ্যালবাম প্রকাশের খবর যেমন শোনা যায়নি, সেই অর্থে তেমন সাড়া জাগানো কোনো গানও আসেনি। তারপরও শ্রোতাপ্রিয়তায় একটুও ভাটা পড়েনি। বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়ই, জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেমসের কথা বলছি। ফারুক মাহফুজ আনাম থেকে জেমস হয়ে ওঠার গল্প কমবেশি সবারই জানা। প্রজন্মের পর প্রজন্মে ধ্বনিত হচ্ছেন তিনি, ধ্বনিত হচ্ছে তাঁর গান। তাঁর গানের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো, স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী—সবাই তাঁর গানকে আপন করে নিতে পারেন। গানের ক্ষেত্রে সচরাচর এমনটা দেখা যায় না। জেমসের অনন্যতা এখানেই। তাঁর গান সবাইকে পরশ দিয়ে যায়। তাই তো একসঙ্গে গলা মিলিয়ে তরুণেরা গেয়ে ওঠেন, ‘আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেবো তুমি আমার’।
১৯৯৬ সালের ‘নগরবাউল’ অ্যালবামের গান ‘তারায় তারায় রটিয়ে দেবো’। গানটি নিয়ে জেমসের শ্রোতাদের আহ্লাদের শেষ নেই।
কোথায় পৌঁছায়নি এই গান। পাড়া–মহল্লা, কলেজ–বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট হলে গানটা বেজে ওঠা রীতির মতো হয়ে গেছে। তা ছাড়া প্রথম প্রেমে পড়ে কিংবা দূর থেকে ভালোবেসে কিংবা কাউকে ভালো লাগলে অনেকে যেমন গেয়ে ওঠেন, ‘সুন্দরীতমা আমার…আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেবো তুমি আমার’। তেমনই কেউ কেউ জিজ্ঞাসুদৃষ্টে প্রশ্ন করেন, গানের এই ‘সুন্দরীতমা’ আসলে কে?
জেমস.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
অজিতের পারিশ্রমিক ২৪১ কোটি টাকা!
ভারতের তামিল সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা অজিত কুমার। ভক্তদের কাছে তিনি থালা অজিত নামেই পরিচিত। গত ১০ এপ্রিল মুক্তি পায় তার অভিনীত ‘গুড ব্যাড আগলি’ সিনেমা। মুক্তির পর বক্স অফিসে বেশ সাড়া ফেলেছিল এটি। এরই মাঝে গুঞ্জন উড়ছে, পারিশ্রমিক বাড়াতে যাচ্ছেন অজিত।
পিঙ্কভিলা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, অজিত কুমারের পরবর্তী সিনেমা ‘একে৬৪’। এখনো সিনেমাটির নাম চূড়ান্ত হয়নি। গুঞ্জন অনুযায়ী, এ সিনেমার জন্য অজিত কুমার তার পারিশ্রমিক ১৫০ কোটি রুপি থেকে বাড়িয়ে ১৭৫ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০৭-২৪১ কোটি টাকার বেশি) করতে পারেন।
আরো পড়ুন:
মুক্তির আগেই কত টাকা আয় করল ‘কানতারা টু’?
আমি খুব কেঁদেছিলাম: মোহিনী
অজিত কুমার মনে করেন—‘সাধারণ গল্পের সিনেমাকেও রাজকীয়ভাবে উপস্থাপন করা উচিত।’ এই কারণে, সিনেমাটির বাজেট সম্ভবত ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি রুপির মধ্যে হতে পারে। তবে অজিতের টিমের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা আসেনি।
‘গুড ব্যাড আগলি’ সিনেমা নির্মাণ করেন পরিচালক আধিক রবিচন্দ্রন। ‘একে৬৪’ সিনেমাও তারই নির্মাণের কথা রয়েছে। রেসিং সিজনের বিরতিতে সিনেমাটির শুটিং শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। কারণ অজিত কুমার তখন তার সিনেমার দিকেই সম্পূর্ণ মনোযোগ দেবেন। শোনা যাচ্ছে, এই সিনেমা সব ধরণের দর্শকদের কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হবে, যেখানে ‘গুড ব্যাড আগলি’ কেবল অজিত ভক্তদের কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছিল।
ঢাকা/শান্ত