বন্দরে নৌ ডাকাত বরাত গ্রেপ্তার
Published: 23rd, July 2025 GMT
বন্দরে বরাত (৩৫) নামে এক নৌ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে কলাগাছিয়া নৌ ফাঁড়ী পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত বরাত বন্দর থানার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের চর ধলেরশ্বরী এলাকার এমদাত মিয়ার ছেলে।
বুধবার (২৩ জুলাই) সকাল ১০টায় বন্দর থানার চর ধলেরশ্বরী নদী থেকে ওই ডাকাতকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।
এলাকাবাসী তথ্য সূত্রে জানা গেছে, নৌ ডাকাত বরাত সকাল ১০টায় চর ধলেরশ্বরী নদীতে চাই দিয়ে মাছ ধরছিল।
ওই সময় কলাগাছিয়া নৌ ফাঁড়ী পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উল্লেখিত ফাঁড়ি ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ছালে আহাম্মদের নেতৃত্বে সঙ্গী ফোর্স উক্ত ধলেরশ্বরী নদীতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
নৌ ফাঁড়ী পুলিশ জানিয়েছে গ্রেপ্তারকৃত বিরুদ্ধে ডাকাতি মামলা রয়েছে।##
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’