ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোটদান এবং দ্রুত ফল প্রকাশের জন্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন সমর্থিত প্যানেল ‘বিনির্মাণ পর্ষদ’।

তাদের মতে, বর্তমানে ৪০ হাজার ভোটারের জন্য মাত্র আটটি ভোটকেন্দ্র প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।

আরো পড়ুন:

ঢাবিতে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৬৫ শিক্ষক-শিক্ষার্থী

শিবির কর্মী কেনো প্রশ্ন করতে পারবে না, প্রশ্ন বাগছাস নেতার

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।

এ সময় প্রার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় এবং হল সংসদ নির্বাচন শিক্ষার্থীদের কাছে বহুল আকাঙ্খিত বিষয়। ক্যাম্পাসের গণতান্ত্রিক ধারা নিশ্চিত করা যেমন একটি কাজ তেমনি দীর্ঘদিন পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে আনন্দঘন পরিবেশও বিরাজ করছে। কিন্তু এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বেশকিছু বিষয় শিক্ষার্থীদের মাঝে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তারা বলেন, ডাকসু নির্বাচন ২০২৫ এর জন্য মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা আটটি নির্ধারণ করা হয়েছে। যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ভোটারের সংখ্যা ৪০ হাজার। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, একজন ভোটারকে ৩ মিনিট করে সময় দেওয়া হবে। কিন্তু আমরা স্বাভাবিকভাবেই বুঝতে পারি একজন ভোটারের কেন্দ্র এবং হল মিলিয়ে মোট ৪১টি করে ভোট প্রদান করতে কমপক্ষে ৫ মিনিট সময়ের প্রয়োজন পড়বে। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রগুলোর সামনে দীর্ঘ লাইন তৈরি হবে। যেটা অনেককেই ভোট দিতে যাওয়ার জন্য অনাগ্রহী করে তুলবে। আবার ভোটকেন্দ্র যত কম হবে, ফলাফল প্রকাশেও তত সময়ক্ষেপণ হবে।

প্রার্থীরা নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারা বলেন, ভোটারদের নির্বিঘ্নে এবং দ্রুত ভোট গ্রহন ও ফলাফল প্রকাশের স্বার্থে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো হোক। এতে করে ভোটারের উপস্থিতি বাড়বে। নির্বাচনে ফলাফল দ্রুত ঘোষণা করা গেলে প্রশাসনের স্বচ্ছতাও তৈরি হবে।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ভ টক ন দ র র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

আমার স্ত্রী খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করছেন না: জেডি ভ্যান্স

মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স তাঁর স্ত্রী উষা ভ্যান্স ক্যাথলিক গির্জার মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে কোনো একদিন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করবেন বলে যে মন্তব্য করেছিলেন, তা নিয়ে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। নিজের এ মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বিশাল এক পোস্ট দিয়েছেন তিনি।

জেডি ভ্যান্স বলেন, তাঁর যে মন্তব্য নিয়ে কথা হচ্ছে, সেটি মূল বক্তব্য থেকে কেটে নেওয়া একটি অংশ। কোন প্রসঙ্গে তিনি ওই মন্তব্য করেছেন, সেটা দেখানো হয়নি।

গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি অঙ্গরাজ্যে তরুণদের সংগঠন ‘টার্নিং পয়েন্ট ইউএসএ’র একটি অনুষ্ঠানে এক তরুণীর প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে ভ্যান্স তাঁর স্ত্রী উষা একদিন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত উষা হিন্দু সংস্কৃতিতে বেড়ে উঠেছেন।

স্ত্রী একদিন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করবেন, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করা ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, ভ্যান্সের এ মন্তব্য কি তাঁর স্ত্রীকে ধর্ম পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়ার ইঙ্গিত।

স্ত্রী একদিন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করবেন, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করা ভিডিও ভাইরাল হওয়া পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারী অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, ভ্যান্সের এ মন্তব্য কি তাঁর স্ত্রীকে ধর্ম পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়ার ইঙ্গিত।

জবাব দিতে এক্স পোস্টে ভ্যান্স বলেন, একটি পাবলিক ইভেন্টে তাঁকে তাঁর আন্তধর্মীয় বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। তিনি ওই প্রশ্ন এড়িয়ে যেত চাননি, উত্তর দিয়েছেন।

মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিখেছেন, ‘প্রথমেই বলি, প্রশ্নটি আসে আমার বাঁ পাশে থাকা একজনের কাছ থেকে, আমার আন্তধর্মীয় বিয়ে নিয়ে। আমি একজন পাবলিক ফিগার, লোকজন আমার ব্যাপারে জানতে আগ্রহী এবং আমি প্রশ্নটি এড়িয়ে যেতে চাচ্ছিলাম না।’

এ বছর জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে জেডি ভ্যান্স ও তাঁর স্ত্রী উষা ভ্যান্স

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঢাবি থেকে ড. জাকির নায়েককে ডক্টরেট দেওয়ার দাবি শিক্ষার্থীদের
  • বগুড়ায় বাড়িতে হাতবোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত একজন গ্রেপ্তার
  • ‘সাংস্কৃতিক জাগরণেই মুক্তি’
  • যদি ঠিক পথে থাকো, সময় তোমার পক্ষে কাজ করবে: এফ আর খান
  • বিবাহবিচ্ছেদ ও খোরপোষ নিয়ে ক্ষুদ্ধ মাহি
  • ফতুল্লায় দুই ট্রাকের মাঝে পড়ে যুবকের মৃত্যু
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২০ মামলার আসামি নিহত, গুলিবিদ্ধ ৩
  • নামতে গেলেই চালক বাস টান দিচ্ছিলেন, পরে লাফিয়ে নামেন
  • তানজানিয়ার বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফের বিজয়ী সামিয়া
  • আমার স্ত্রী খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করছেন না: জেডি ভ্যান্স