বন্দরে ওয়ারেন্টেভূক্ত ২ পলাতক আসামীসহ বিভিন্ন অপরাধে ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার রুপালী আবাসিক এলাকাস্থ ত্রিবেনী ব্রীজ এলাকার মৃত কাইল্লা আক্তার মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী শফিকুল ইসলাম (৪৫) একই থানার সোনাকান্দা এনায়েতনগর এলাকার নাছির মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মহসিন ওরফে মুইচ্ছা (৩৫) ।

বন্দর বাজার এলাকার মামুন মিয়ার ছেলে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১৪(৯)২৫ নং মামলার এজাহারভূক্ত আসামী রনী (২২)।

এ ছাড়াও অপরধৃতরা হলো ঝালকাঠি জেলার বানাইহাট খালেক হাওলাদারের ছেলে হাসিব (২৪) সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ঝালকুড়ি এলাকার মোতালেব মিয়ার ছেলে মুন্না (২৭) বন্দর থানার নবীগঞ্জ বাগবাড়ী এলাকার আনোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে বিজয় হোসেন (২৫)।

নবীগঞ্জ এলাকার আনোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে হৃদয় (২৫) ও সুদূর ময়মনসিংহ জেলার কুলচরিত্র থানার চর নিয়ামত এলাকার নিজাম উদ্দিন খানের ছেলে রফিকুল ইসলাম খান (৪০)।

গ্রেপ্তারকৃত ৮ জনের মধ্যে শফিকুল ইসলাম ও মহসিনকে পৃথক ওয়ারেন্টে ও অপরধৃত রনিকে বন্দর থানার দায়েরকৃত  নিয়মিত মামলা ও বাকি ৫ জনের মধ্যে হাসিব, হৃদয় ও রফিকুল ইসলাম খানকে ৫৪ ধারায় এবং  মুন্না ও বিজয়কে পুলিশ আইনের ৩৪ ধারায় বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে ।

এর আগে গত বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর)  রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ক ল ইসল ম এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে

এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?

দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’

প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।

আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’

তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’

মুশফিকুর রহিম

সম্পর্কিত নিবন্ধ