2025-07-31@04:27:15 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«২০৫০ স ল ন গ দ»:
২০৫০ সাল নাগাদ, অর্থাৎ আগামী ২৫ বছরে বিশ্বজুড়ে লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হতে পারে। স্থূলতা, মদ্যপান ও হেপাটাইটিস (যকৃতে প্রদাহ) হওয়ার মতো প্রতিরোধযোগ্য সমস্যাগুলো ঠিকমতো নিয়ন্ত্রণ করা না হলে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা আছে।চিকিৎসা সাময়িকী ল্যানসেটে আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষণাটি করেছে, বিশ্বমানের ক্যানসার তথ্য প্ল্যাটফর্ম ‘গ্লোবাল ক্যানসার অবজারভেটরি (জিসিও)’।প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বে বর্তমানে প্রতিবছর ৮ লাখ ৭০ হাজার মানুষ লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। বর্তমান প্রবণতা চলতে থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ বছরে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৫ লাখ ২০ হাজারে দাঁড়াবে।ক্যানসারের যে ধরনগুলোয় আক্রান্ত হওয়ার কারণে প্রাণহানির সংখ্যা বেশি হয়, তার মধ্যে লিভার ক্যানসারের অবস্থান তৃতীয়। গবেষণা প্রতিবেদনে আভাস দেওয়া হয়েছে, ২০৫০ সাল নাগাদ লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে বছরে...
আগামী ২৫ বছরের পবিত্র হজের পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সামনের বছর থেকে পবিত্র হজ ধীরে ধীরে বসন্ত, শীত ও শরতের মতো তুলনামূলক ‘ঠান্ডা’ মৌসুমে চলে আসবে। এতে করে সহনীয় আবহাওয়ায় পবিত্র হজ পালন করতে পারবেন হাজিরা। ২০৫০ সাল পর্যন্ত গ্রীষ্মের তাপে পবিত্র হজ করতে হবে না তাদের। দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিটিওরলজির মুখপাত্র হুসেইন আল কাহতানি বলেন, এ বছরই শেষ হচ্ছে গ্রীষ্মের হজ। খবর গালফ নিউজের কাহতানি জানান, আগামী আট বছরের হজ পড়বে বসন্ত মৌসুমে, পরের আট বছর শীতকালে, এর পরের আট বছর শরতে। ২৫ বছর পর আবারও গ্রীষ্মকালে পড়বে হজ। চন্দ্রবর্ষের হিসেবে এই পঞ্জিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। এ কারণে বিভিন্ন মৌসুমে হজ করতে পারবেন হাজীরা, বলেন মুখপাত্র। হিজরি পঞ্জিকা এবং বিশ্বব্যাপী প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাঝে ১১দিনের তফাৎ রয়েছে। এ কারণে প্রতি বছর কিছু দিন...
আগামী ২৫ বছরের হজ পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সামনের বছর থেকে সহনীয় আবহাওয়ায় হজ পালন করতে পারবেন হাজীরা। ২০৫০ সাল পর্যন্ত গ্রীষ্মের তাপে হজ করতে হবে না তাদেরকে। হুসেইন আল কাহতানি, দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিটিওরলজির মুখপাত্র, জানিয়েছেন যে এ বছরই শেষ হচ্ছে গ্রীষ্মের হজ। খবর গালফ নিউজের কাহতানি জানান, আগামী আট বছরের হজ পড়বে বসন্ত মৌসুমে, পরের আট বছর শীতকালে, এর পরের আট বছর শরতে। ২৫ বছর পর আবারও গ্রীষ্মকালে পড়বে হজ। চন্দ্রবর্ষের হিসেবে এই পঞ্জিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, এ কারণে একেক মৌসুমে হজ করতে পারবেন হাজীরা, মুখপাত্র বলেন। হিজরি পঞ্জিকা এবং বিশ্বব্যাপী প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাঝে ১১দিনের তফাৎ রয়েছে। এ কারণে প্রতি বছর কিছু দিন এগিয়ে আসে হজের সময়সীমা। পঞ্জিকা অনুযায়ী দেখে নিন আগামী ২৫ বছরের হজের...
আগামী ২৫ বছরের হজ পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে সৌদি আরব। সামনের বছর থেকে সহনীয় আবহাওয়ায় হজ পালন করতে পারবেন হাজীরা। ২০৫০ সাল পর্যন্ত গ্রীষ্মের তাপে হজ করতে হবে না তাদেরকে। হুসেইন আল কাহতানি, দেশটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিটিওরলজির মুখপাত্র, জানিয়েছেন যে এ বছরই শেষ হচ্ছে গ্রীষ্মের হজ। খবর গালফ নিউজের কাহতানি জানান, আগামী আট বছরের হজ পড়বে বসন্ত মৌসুমে, পরের আট বছর শীতকালে, এর পরের আট বছর শরতে। ২৫ বছর পর আবারও গ্রীষ্মকালে পড়বে হজ। চন্দ্রবর্ষের হিসেবে এই পঞ্জিকা প্রস্তুত করা হয়েছে, এ কারণে একেক মৌসুমে হজ করতে পারবেন হাজীরা, মুখপাত্র বলেন। হিজরি পঞ্জিকা এবং বিশ্বব্যাপী প্রচলিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাঝে ১১দিনের তফাৎ রয়েছে। এ কারণে প্রতি বছর কিছু দিন এগিয়ে আসে হজের সময়সীমা। পঞ্জিকা অনুযায়ী দেখে নিন আগামী ২৫ বছরের হজের...
পৃথিবীর অর্ধেকের বেশি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। ধান থেকে হয় চাল, চাল থেকে ভাত। সম্প্রতি প্রকাশিত নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সম্ভবত চালে আর্সেনিক দূষণের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে।এ নিয়ে উদ্বেগে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। কার্বন নিঃসরণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পৃথিবী দিন দিন উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। ফলে চালে আর্সেনিক দূষণও বাড়ছে বলে সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে।চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি নতুন সমস্যা নয়। বহু বছর ধরে বিজ্ঞানীরা চালে বিষাক্ত এই রাসায়নিকের উপস্থিতি কমানোর উপায় খুঁজে পেতে কাজ করছেন। প্রায় সব চালেই আর্সেনিক থাকে। আর্সেনিক একটি প্রাকৃতিক রাসায়নিক। মাটি, পানি, বায়ু—সব জায়গাতেই আর্সেনিক থাকে। এটি মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ধান চাষ করার সময় জমিতে আর্সেনিক জমা হয় এবং গাছের মাধ্যমে মাটি থেকে আর্সেনিক চালে প্রবেশ করে।তবে প্রাকৃতিক এ প্রক্রিয়ায় চালে যে...
বিশ্বজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করেছে শারীরিক স্থূলতা। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা সমস্যায় ভুগবে। শতকরা হিসাবে এই হার হবে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ। যদি সরকারগুলো কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে এই সমস্যা তৈরি হবে বলে নতুন এক গবেষণায় জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার দ্য ল্যানসেট মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। প্রবন্ধটি লিখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন বিভাগের অধ্যাপক ইমানুয়েলা গ্যাকিদৌ। প্রবন্ধটি লেখার জন্য বিশ্বের ২০৪টি দেশ ও স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের লোকজনের জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাসসহ বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ, যাচাই ও বিশ্লেষণ করেছেন তিনি। অতিরিক্ত ওজন ও স্থূলতার নজিরবিহীন বৈশ্বিক মহামারি এক গভীর ট্র্যাজেডি এবং এক বিশাল সামাজিক ব্যর্থতা বলেন ইমানুয়েলা। গবেষণায় দেখা...