রাগ-ক্ষোভ সব কি তবে মাঠেই রেখে এলেন! চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে সুযোগ না পাওয়ার ঝাল মিটিয়ে নিলেন দুর্বার রাজশাহীর বোলারদের ওপরই! নইলে এ কোন লিটন দাস?

দুপুরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল থেকে বাদ পড়ার পর রাতে বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে বিপিএলে রেকর্ড গড়া দলীয় সংগ্রহ, আরেক সেঞ্চুরিয়ান তানজিদ হাসানের সঙ্গে রেকর্ড জুটি, শেষ পর্যন্ত রেকর্ড জয়ও। এত কিছু একসঙ্গে এসে যাওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা ঠোঁটকাটা হতেই পারতেন লিটন। জবাব দেওয়ার এই তো রাত। কিন্তু হলেন না।

যেভাবেই প্রশ্ন করা হোক না কেন, লিটনের একই কথা—কোনো জেদ থেকে এই সেঞ্চুরি নয়। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সেভাবেই দল গড়েছেন। তিনি কেন দলে নেই, সেটা সবাই জানে। ওয়ানডেতে পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছিল না। কাজেই এ সিদ্ধান্তে তাঁর কোনো ক্ষোভও নেই।

টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির পর লিটন দাস.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ