ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ আগামী ১৯ জানুয়ারি থেকে ব্যথা নিরাময়ে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ হাত-পায়ের অতিরিক্ত ঘাম ও ব্যথা নিরাময়ে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ দেশের সাধারণ মানুষ এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, আগামী ১৯ জানুয়ারি থেকে ১৫ দিনব্যাপী এ সেবা প্রদান কার্যক্রম চলবে। বিনামূল্যে সেবা পেতে আগ্রহীরা বিভাগের  www.

bmpt.du.ac.bd  ওয়েবসাইটে গুগল ফর্ম পূরণ করে নিবন্ধনের মাধ্যমে এ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষক ও প্রাক্তন ছাত্রদের প্রতিষ্ঠিত ‘বাইবিট’ নামে একটি মালিকবিহীন সামাজিক প্রতিষ্ঠান কয়েক বছর ধরে এ ধরনের সেবা প্রদান করে আসছে।

হাত-পায়ের অতিরিক্ত ঘাম ও ব্যথা নিরাময়ে উন্নত বিশ্বে ব্যবহৃত প্রযুক্তির স্থানীয়ভাবে উন্নয়ন ঘটিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগ এ সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। এ সেবা গ্রহণ করে অনেক ভুক্তভোগী স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ