বরগুনা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর উপজেলাসংলগ্ন বাসভবন ও জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ভাঙচুর করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। 

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি)  রাত ৮টার দিকে প্রথমে শম্ভুর উপজেলা সড়ক সংলগ্ন বাসভবনে ভাঙচুর শুরু করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে সেখান থেকে ফার্মেসি পট্টির জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ভাঙচুর করে তারা।

ভাঙচুরে নেতৃত্ব দেন জেলার সমন্বয়ক মুহিত নিলয় এবং মীর নিলয়। এ সময় তারা স্বৈরাচারবিরোধী স্লোগান দেন। 

মুহিত নিলয় সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘স্বৈরাচারী হাসিনা কথা বললেই দফায় দফায় ভাঙচুর হবে। তিনি মানুষের রক্ত চুষে খেয়ে পালিয়ে আছে, আর এখন আবার নতুন করে দেশকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা করছে। তার আর কোনো কথা বাংলার জনগণ শুনতে চায় না।’’

মীর নিলয় বলেন, ‘‘হাসিনার দোসরদের স্থাপনা ভাঙচুর করেছি। ওদের কোনো অস্তিত্ব রাখবো না।’’

ইমরান//

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

যমুনা অভিমুখী বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের বাধায় ছত্রভঙ্গ

জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী মিছিলটি পুলিশি বাধায় ছত্রভঙ্গ হয়ে গেছে। এ সময় পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, কাঁদানের গ্যাসের শেল ও জলকামান থেকে পানি ছোড়ে।

আজ সোমবার বিকেল চারটার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার উদ্দেশে পদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষকেরা। মিছিলটি হাইকোর্ট সংলগ্ন কদম ফোয়ারার সামনে পৌঁছালে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। সেখানে শিক্ষকেরা পুলিশের ব্যারিকেড সরানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে এবং জলকামানের পানি ছিটিয়ে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীরা পিছু হটেন।

তবে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাধারণ শিক্ষক ঐক্য পরিষদের নেতা আব্দুর রহিম সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, হাইকোর্টের সামনে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয় এবং লাঠিপেটা ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এতে ১০-১২ জন শিক্ষক আহত হন।

বিকেল চারটার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার উদ্দেশে পদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষকেরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যমুনা অভিমুখী বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের বাধায় ছত্রভঙ্গ