রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে ৮ বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ভ্যানচালককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। গ্রেপ্তার যুবকের নাম মো. তুষার (১৮)। গোদাগাড়ী পৌরসভার রামনগর মহল্লায় তার বাড়ি।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় গোদাগাড়ীর গোপালপুর মোড় থেকে তুষারকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-৫ এর রাজশাহীর একটি দল। এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর শিশু ধর্ষণের ওই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে থানায় মামলা হয়।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‍্যাব জানায়, ভ্যানচালক তুষার ওই শিশুর পাড়া-প্রতিবেশি চাচা। গত ১৮ ডিসেম্বর শিশুটি খেলাধুলা করছিল। ওই সময় তুষার তাকে জলপাই খাওয়ানোর কথা বলে তার ভ্যানগাড়িতে করে সরমংলা জঙ্গলে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।

শিশুটি চিৎকার করলে সে তার মুখে গামছা চেপে ধরে। ধর্ষণের পর শিশুটিকে ললিপপ খাওয়ার জন্য ১০ টাকা দেয়। পরে শিশুটিকে তার বাড়ির সামনে এনে নামিয়ে দেয় তুষার। শিশুটি তার বাবাকে দেখতে পেয়ে দৌড়ে গিয়ে তার কাছে ঘটনার কথা খুলে বলে।

এ ব্যাপারে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়।

র‍্যাব জানায়, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই ভ্যানচালক তুষার ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। তাকে গোদাগাড়ী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঢাকা/কেয়া/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে দূর্বৃত্তদের গুলি

ফতুল্লায় কুতুবপুর ইউনিয়নের পাগলা বাজার এলাকায় মোটর সাইকেল যোগে এসে আফসার করিম প্লাজার মালিক নান্টু নামের এক ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি করেছেন দুর্বৃত্তরা।  বৃহস্পতিবার (১ মে) রাত ৮টার দিকে পাগলা বাজার আফসার করিম প্লাজার সামনে ঘটনা ঘটে। 

এ বিষয়ে প্রতক্ষ্যদর্শী ফল ব্যবসায়ী উত্তম  সাংবাদিকদেট জানান, আমি রাস্তার পাশে ফল নিয়ে বসে ছিলাম এমন সময় দেখলাম পাগলা বাজার আবসার করি প্লাজারের মালিক আলহাজ্ব নান্টু সাহেব অপর এক দোকান থেকে ফল কিনছিলেন। 

এমন সময় তিনি গাড়িতে উঠার সময় তাকে লক্ষ্য করে দুইজন যুবক এলোপাথারি বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়, গুলির সময় ব্যবসায়ী নান্টু তার  ব্যবহৃত প্রাইভেট কারে দ্রুত  উঠে পড়েন। পরে সেখান থেকে তিনি গাড়ি নিয়ে ফতুল্লার দিকে  চলে যান। অপরদিকে হামলাকারী সন্ত্রাসীরা মোটর সাইকেল নিয়ে ঢাকার শ্যামপুরের দিকে পালিয়ে যায়।

ঘটনাস্থলে গাড়িতে গুলি করা কাচঁ  পরে থাকতে দেখা যায়। কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি,  এ ঘটনার পর থেকে পাগলা বাজার ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছেন।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল ইসলাম  জানান আমি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি প্রাথমিকভাবে ঘটনা সত্যতা পাওয়া গেছেন তদন্তপূর্বক আইনগনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ