সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মাদক-ছিনতাই বিরোধী অভিযানে ৪৮ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এ কে এম মেহেদী হাসান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভোর পর্যন্ত এ অভিযান চলে। এরমধ্য সোমবার সন্ধ্যা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত থানা পুলিশের অভিযানে ৩৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে মাদক, ছিনতাইসহ বিভিন্ন মামলা আসামি রয়েছে।

এছাড়া ডেভিল হান্টের অভিযানে সাতজন এবং গভীররাতে পুলিশের অভিযানে পাঁচজনসহ মোট ৪৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদেরকে আজই আদালতে পাঠানো হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে মোহাম্মদপুর এলাকায় চুরি, ছিনতাইসহ নানান অপরাধের সংখ্যা বেড়ে যায়। পুলিশের পাশাপাশি যৌথবাহিনীর অভিযানেও তাদের নিবারণ করা যাচ্ছিল না।

অবশেষে শনিবার থেকে দেশজুড়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরুর পর মোহাম্মদপুরে অপরাধ কিছুটা কমতে শুরু করেছে।

বিএইচ

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ম হ ম মদপ র

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ