আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ফরিদপুরে খাটিয়া মিছিল
Published: 13th, February 2025 GMT
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে খাটিয়া মিছিল করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাত সোয়া ৭টার দিকে ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে লাশ বহনকারী খাটিয়া নিয়ে মিছিল বের করা হয়। মিছিল থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয়।
মিছিলটি মুজিব সড়ক হয়ে আলীপুর ইমাম উদ্দিন স্কয়ারে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে। সমাবেশ ছাত্র সমন্বয়ক সোহেল রানা, তামান্না বিনতে তাফসির ও সাইফ খান বক্তব্য রাখেন।
আরো পড়ুন:
জাতিসংঘের প্রতিবেদন
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়ন চালায় আওয়ামী লীগ
খাগড়াছড়িতে আ.
বক্তারা বলেন, ‘‘আওয়ামী লীগ থাকলে এদেশে শান্তি ফিরে আসবে না। যত দ্রুত সম্ভব ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হবে, তাদের বিচার করা হবে, তত দ্রুত এদেশে শান্তি ফিরে আসবে।’’
তারা বলেন, ‘‘গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনে আমাদের উপরে যারা সরাসরি হামলা চালিয়েছে, এখনো তারা আমাদের সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমরা তাদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি করি। যতক্ষণ না তাদের বিচার হবে ততক্ষণ আন্দোলন চলবে।’’
ঢাকা/তামিম/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম ল গ আওয় ম
এছাড়াও পড়ুন:
টেকনাফে বাস থামিয়ে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
কক্সবাজারের টেকনাফে যাত্রীবাহী একটি বাস থামিয়ে পরিবহনের এক কর্মীকে অপহরণ করা হয়েছে। এরপর পরিবারের সদস্যদের ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হচ্ছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কক্সবাজার টেকনাফ সড়কের টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী এলাকায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা বাস থামিয়ে এই কর্মীকে অপহরণ করে পশ্চিমের পাহাড়ে নিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন হ্নীলা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী।
অপহৃত সালমান খান (২৭) একই ইউনিয়নের দমদমিয়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি সেন্টমার্টিন পরিবহনে টিকেট কাউন্টারে দায়িত্ব পালন করেন।
হ্নীলা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী জানান, টেকনাফ থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা দেওয়া সেন্টমার্টিন পরিবহনের একটি বাসযোগে সালমান হ্নীলায় আসছিল। আলীখালি রাস্তার মাথা থেকে বাসটি থামিয়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী তাকে ধরে পাহাড়ে নিয়ে যায়। পরে তার বাবাকে ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে পরিবারের সদস্যদের টেকনাফ থানায় পাঠানো হয়েছে।
টেকনাফ থানার ওসি তদন্ত হিমেল রায় বলেন, অপহরণের বিষয়টি এখনও কেউ অবহিত করেনি। তারপরও পুলিশ কাজ করছে।
এদিকে কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের তথ্য বলছে, এ নিয়ে গত সাড়ে ১৭ মাসে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ২৫৫ জনকে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে।