ইউক্রেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্য সৌদি আরবকে বেছে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এর মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণিত হয় যে ২০১৮ সালে সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের পর মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি কূটনৈতিকভাবে যেভাবে প্রায় অচ্ছুত রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিল, সেখান থেকে রিয়াদ বের হয়ে এসেছে।

সৌদি আরব, বিশেষ করে দেশটির ‘ডি ফ্যাক্টো’ নেতা যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ওপর যে চাপ তৈরি হয়েছিল, তা সরে গেছে বলেই দেখা যাচ্ছে। যদিও এখনো মাঝেমধ্যে আন্তর্জাতিক ফোরামে সৌদি আরবের মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

বিশ্বমঞ্চে গুরুত্বপূর্ণ স্থান করে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষা থেকে সৌদি আরব বিনোদন, খেলাধুলাসহ আরও অনেক খাতে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করছে। কূটনৈতিক দিক থেকেও সৌদি নেতৃত্ব নিজেদের ভূমিকা বাড়াচ্ছে। জো বাইডেনের মেয়াদের বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হওয়া হওয়ার পরও ওয়াশিংটনের ওপর থেকে নির্ভরশীলতা কমিয়েছে রিয়াদ।

সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। রিয়াদে, ১৭ ফেব্রুয়ারি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারের বিমা খাতে তালিকাভুক্ত পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।

মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।

কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ২ টাকা নগদ লভ্যাংশ পায়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।

কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ