তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা যাওয়ায় তাঁর বন্ধু ও সহকর্মীরা প্রশ্ন তুলেছেন, সানী মেধাবী অভিনয়শিল্পী হলেও সিন্ডিকেটের শিকার তিনি। দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করেও অনেকের সঙ্গে কাজ করতে পারছিলেন না। বাদও পড়ছিলেন কাজ থেকে। কাজ নিয়ে অভিমান ছিল তাঁর। যে কারণে কেউ কেউ এই অভিনেতার প্রয়াণে নাট্যাঙ্গনে সিন্ডিকেটকে নতুন করে সামনে আনছেন।

একসময় ইমরান রবিনের নাটকে অভিনয় করেছেন শাহবাজ সানী। সেই পরিচালক সানীর প্রয়াণে অভিমান করে লিখেছেন, ‘সানীর অকাল মৃত্যু আবারও প্রমাণ করল আমাদের সময় যখন তখন শেষ হয়ে যাবে। কী হবে এত সিন্ডিকেট, অহংকার আর অভিশাপ দিয়ে.

..সময় তো অল্প।’

আরেক পরিচালক আমিনুল শিকদার লিখেছেন, ‘মানুষ মারা গেলে কদর বেড়ে যায়।’ একই কথা লিখেছেন আরেক অভিনেতা সিয়াম নাসির। তিনি লিখেছেন, ‘মানুষ মারা গেলে ভালোবাসা উথলাইয়া পড়ে। বেঁচে থাকতে খবর লয় না।’

শাহবাজ সানী। ছবি: ফেসবুক থেকে

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবীন সাংবাদিক আব্দুল্লার শয্যাপাশে বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম

বন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র  স্টাফ রিপোর্টার অসুস্থ্য প্রবীন সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ খোঁজ খবর নিলেন বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বন্দর কলাবাগস্থ তার নিজ বাড়িতে এসে তারা এ খোঁজখবর নেন । ওই সময় সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহর পাশে কিছুক্ষণ সময় কাটান ও তার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু,বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক জি.এম. সুমন একই কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক  আমির হোসেন,বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপন,দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফসহ বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য,সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ গত শনিবার সকাল এগারোটার দিকে প্রচন্ড ভাইরাস জ্বড়ে অসুস্থ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে বাড়িতে টানা ৬ দিন যাবৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে শয্যাশায়ী রয়েছেন।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা.ফারুক আহেমেদের নিবির পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। তবে বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও শংকা কাটেনি বলে জানা গেছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ