১৩ দিন পর বারিকুলের মরদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ
Published: 19th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ সীমান্তে নিহত মো. বারিকুলের মরদেহ ১৩ দিন পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে সোনামসজিদ সীমান্তের শুন্যরেখায় মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়।
এসময় বিজিবি, বিএসএফ, পুলিশ ও পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নিহত বারিকুল উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের নামো জগন্নাথপুর গ্রামের সেতাউর রহমানের ছেলে।
শিবগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাসান আলী বলেন, মরদেহটি ভারতের সুতি থানার একটি হাসপাতালের মর্গে ছিল। মরদেহের শরীরে আঘাতের চিহ্ন আছে।
৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনির-উজ জানান, কীভাবে বারিকুল নিহত হয়েছেন তা জানা নেই। তবে ভারত সীমান্তের দুই কিলোমিটার ভেতরে তার লাশ পাওয়া যায়। বিএসএফ আজকে মরদেহ ফেরত দিয়েছে।
এর আগে ৭ ফেব্রুয়ারি শিবগঞ্জ উপজেলার রঘুনাথপুর-ফতেপুর সীমান্তে ওই কৃষকের মরদেহ নিয়ে যায় বিএসএফ।
এনজে
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইনের সময় ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৩
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার পেদিয়াগঞ্জ সীমান্তে পুশইনের সময় তিনজনকে আটক করেছে বিজিবি। শনিবার সকালে পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সদস্যরা তাদের আটক করে। তাদের একজন বাংলাদেশি ও দুইজন ভারতীয় নাগরিক।
বিজিবি জানায়, তেঁতুলিয়া পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সীমান্তের মেইন পিলার ৪৩০/২ এস থেকে প্রায় ৭০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গুচ্ছগ্রাম থেকে ভারতের প্রতিপক্ষ ১৩২/পুরোহিতগঞ্জ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা চান্দাপাড়া এলাকা থেকে বিএসএফের পুশইন করা দুইজন নারী ও একজন পুরুষকে আটক করে বিজিবির টহলদল।
আটক বাংলাদেশি হলেন কোরবান গাজী (৩৩)। তিনি যশোর জেলার শাশসা থানার বড় কলোনি গ্রামের মারফত আলীর ছেলে। ভারতীয় নাগরিকরা হলেন- মোছা. নাজমা (২৭) ও এবং মোছা. ফারজানা (২৩)। নাজমা পালঘর জেলার বুড়িগুলি থানার পোস্ট-পেলার কান্দেওয়ালি গ্রামের ইয়াসিন সরকারের মেয়ে এবং ফারজানা পালঘর জেলার ধানিউ থানার পোস্ট-পালঘাট-ভাসাই গ্রামের মারফত আলী গাজীর মেয়ে।
আটককৃত ব্যক্তিদের তেঁতুলিয়া মডেল থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।