হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণ অর্থাৎ কম্পিউটার থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর। ভিডিও কলে কথা বলার সময় অন্য অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহারের সুযোগ দিতে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে যুক্ত হচ্ছে ‘পিকচার-ইন-পিকচার’ সুবিধা। এরই মধ্যে নির্দিষ্টসংখ্যক ওয়েব সংস্করণ ব্যবহারকারীদের এ সুবিধা পরখ করার সুযোগ দিচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ।

নতুন এ সুবিধা চালু হলে কম্পিউটার থেকে হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলে কথা বলার সময় ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রামসহ বিভিন্ন অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের ভিডিও দেখা যাবে। অন্য অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে থাকা ভিডিও দেখার সময় ভিডিও কলের ছবি পর্দার এক পাশে দেখা যাওয়ায় কথোপকথনও স্বচ্ছন্দে করা যাবে। পর্যায়ক্রমে সব দেশে এ সুবিধা উন্মুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ।

আরও পড়ুনহোয়াটসঅ্যাপে ব্যক্তিগত চ্যাটের তথ্য লুকিয়ে রাখবেন যেভাবে০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পিকচার-ইন-পিকচার সুবিধা কাজে লাগিয়ে অন্য অ্যাপ বা ওয়েবসাইট চালু করলে ভিডিও কলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হবে না। এমনকি ভিডিও কলের অন্য প্রান্তে থাকা ব্যক্তিদেরও কথা বলতে বা শুনতে কোনো সমস্যা হবে না। ফলে বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে কথা বলার সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যাবে।

আরও পড়ুনহোয়াটসঅ্যাপে যে ৮ কাজ কখনো করবেন না ১০ জুন ২০২৪

পিকচার-ইন-পিকচার মোড সুবিধা চালুর জন্য অবশ্যই হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবের ‘০.

৩.১৮৪৬.১’ সংস্করণ ব্যবহার করতে হবে। তবে কবে নাগাদ এ সুবিধা সবার জন্য চালু হবে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিক তথ্য জানায়নি হোয়াটসঅ্যাপ।

সূত্র: লাইভমিন্ট

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: হ য় টসঅ য প ভ ড ও কল ব যবহ র র জন য র সময়

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ