এবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির স্বাগতিক পাকিস্তান। অথচ তাদের কি না খেলতে হচ্ছে অন্য দেশে গিয়ে। স্বাগতিক হয়েও পাকিস্তানকে কেন দুবাইয়ে গিয়ে খেলতে হচ্ছে, তা সবারই জানা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে যেতে রাজি হয়নি ভারত। গ্রুপ পর্বের সব ম্যাচ তো বটেই, সেমিফাইনাল থেকে এমনকি ফাইনালে উঠলেও ভারত দুবাইয়েই খেলবে।

সব দলকেই ভারতের বিপক্ষে খেলতে যেতে হবে দুবাইয়ে। একমাত্র দেশ হিসেবে ভারত নিজেদের সব ম্যাচ খেলবে একই মাঠে। এ নিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফে সমালোচনায় মুখর হয়েছেন ইংল্যান্ডের দুই সাবেক অধিনায়ক নাসের হুসেইন ও মাইক আথারটনও।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স–এ একটি পোস্টের কথা উল্লেখ করে নাসের বলেন, ‘এটা বাড়তি সুবিধা। সেরা দলটির জন্য টুর্নামেন্টে এমন সুবিধা…আমি আগের দিন একটি টুইট দেখলাম, “পাকিস্তান স্বাগতিক, কিন্তু ঘরের মাঠের সুবিধাটা পাচ্ছে ভারত।” এটুকুতেই আসলে সবকিছু বোঝা যায়।’

দুবাইয়ের কন্ডিশন ও পিচ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পেয়েছে রোহিত শর্মার ভারত.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ব গত ক

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় বিএনপি কার্যালয়ে গুলি ও বোমা হামলা, নিহত ১

খুলনা নগরের আড়ংঘাটায় কুয়েট আইটি গেট–সংলগ্ন বিএনপির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তরা গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছে। এতে ইমদাদুল হক (৫৫) নামের এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সোয়া নয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মামুন শেখসহ আরও তিনজন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, রাতে মামুন শেখ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ওই কার্যালয়ে বসে ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা অফিস লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা ও চারটি গুলি ছোড়ে। এরপর তারা পালিয়ে যায়। প্রথম গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পাশে থাকা শিক্ষক ইমদাদুল হকের শরীরে লাগে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে আবার গুলি চালালে মামুন শেখসহ অন্য দুজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে দলীয় নেতা-কর্মী ও স্বজনেরা তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

নিহত ইমদাদুল বছিতলা নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এলাকাবাসীর ভাষ্য, তিনি একটি মাহফিলের অনুদান সংগ্রহের জন্য ওই কার্যালয়ে গিয়েছিলেন।

আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাসার বলেন, মামুন শেখ প্রায়ই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে কার্যালয়ে বসে আড্ডা দেন। গতকাল রাতেও তিনি আড্ডা দিচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা চালানো হয়েছিল। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ