অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে সারমিন ইসলাম রত্নার কিশোরগ্রন্থ ‘ভূতের উপহার’।
ভূতের গল্প কত বিচিত্র ও আনন্দদায়ক হতে পারে। ভূতের গল্প আমাদের ভাবনাকেও পরিবর্তন করতে পারে। ‘ভূতের উপহার’ বইতে মোট ৫টি গল্প রয়েছে। ভূতের পুকুর, ভূতুড়ে মাঠ ইত্যাদি। পাতায় পাতায় রয়েছে রঙিন অলঙ্করণ।
ভূতের উপহার
লেখক: সারমিন ইসলাম রত্না
ধরন: শিশু-কিশোর উপযোগী ভৌতিক গল্প
প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণ: সোহেল আশরাফ
প্রকাশনী: শিশুগ্রন্থ কুটির
স্টল নম্বর: ৮৪৬।
আরো পড়ুন:
বইটির সঙ্গে অনেক স্মৃতি জড়িত: দিঠি আনোয়ার
‘হায়রে, পাগল ভক্ত!’
এছাড়াও লেখকের আরেকটি বই প্রকাশিত হয়েছে ‘রং তুলিতে ছুটির দিন’। কিশোরদের আবেগ, অনুভূতি, চাওয়া-পাওয়া ও তাদের ভাবনা নিয়ে গল্পগুলো রচিত হয়েছে। বইতে মোট আটটি গল্প রয়েছে। ছোটরাও ভুল ধরতে পারে, বৃষ্টিমাখা ইচ্ছেগুলো, শহর ছেড়ে শান্তপুর ইত্যাদি।
রং তুলিতে ছুটির দিন
লেখক: সারমিন ইসলাম রত্না
ধরন: মনস্তাত্ত্বিক কিশোর গল্প
প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণ: নিসা মাহজাবীন
প্রকাশনী: শিশুবেলা
স্টল নম্বর: ৯৫৩।
ঢাকা/এসবি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বইম ল ভ ত র উপহ র
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।