আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে স্বাগতিক পাকিস্তান। দলের এই ব্যর্থতার মাঝেই ইনজুরির কারণে টুর্নামেন্টের শুরুর দিকেই ছিটকে যান ওপেনার ফখর জামান। এরপরই গুঞ্জন ওঠে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিদায় নিতে পারেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। তবে এসব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়েছেন ফখর নিজেই।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে (দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে) ফখরকে ফেরানো হয় জাতীয় দলে। স্বাগতিকরা আশা করেছিল, তিনি পুরো টুর্নামেন্ট খেলবেন। কিন্তু উদ্বোধনী ম্যাচের দ্বিতীয় বলেই চার বাঁচাতে গিয়ে সাইড স্ট্রেইনের চোট পান তিনি। এর ফলে কিউইদের বিপক্ষে ম্যাচটিই হয়ে যায় তার শেষ ম্যাচ।

ফখরের ইনজুরি ও দল থেকে ছিটকে যাওয়ার পরই অবসর গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। তবে এসব জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে তিনি বলেন, 'অবসরের গুঞ্জন ভিত্তিহীন। আমি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেছি এবং দ্রুতই দলে যোগ দেব।'

বর্তমানে লাহোরের ন্যাশনাল ক্রিকেট একাডেমিতে (এনসিএ) পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে আছেন ফখর জামান। দ্রুত মাঠে ফেরার লক্ষ্যে কাজ করছেন তিনি। সামনে পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) আছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গ ঞ জন

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ