সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাঈদ মেহেদীকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শ্যামনগর উপজেলার বিসমিল্লাহ সুপার মার্কেটের একটি সেলুন থেকে তাকে আটক করা হয়।

সেলুন মালিক কার্তিক জানান, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সাঈদ মেহেদী তার দোকানে দাড়ি কাটাতে আসেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে তাকে থানায় নিয়ে যায়।

আটক সাঈদ মেহেদী কালিগঞ্জ উপজেলার মৌতল ইউনিয়নের পানিয়া গ্রামের শামসুদ্দিন আহমেদের ছেলে। তিনি কালিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।

আরো পড়ুন:

ধর্ষণচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে হত্যা, আসামির বাড়ি ভাঙচুর

ভালুকায় যুবকের দেওয়া আগুনে পুড়ল স্কুল

এদিকে, পুলিশ একইদিন শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফ হোসেন মিঠুকে আটক করে পুলিশ। উপজেলা সদর থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আশরাফ মিঠু শ্যামনগর উপজেলার কাশিমাড়ি এলাকার আবু বক্কার সিদ্দিক গাজীর ছেলে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শ্যামনগর থানার ওসি মো.

হুমায়ুর কবির মোল্যা বলেন, “গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সাঈদ মেহেদীসহ এক ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতাকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”

ঢাকা/শাহীন/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক স ঈদ ম হ দ শ য মনগর উপজ ল র

এছাড়াও পড়ুন:

গল টেস্টে খেলা হচ্ছে না মিরাজের! 

গল টেস্ট দিয়ে নতুন টেস্ট চক্রে ভালো শুরু করতে চান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। তবে শুরুতেই পূর্ণ শক্তির একাদশ নিয়ে লঙ্কা লড়াইয়ে নাও নামতে পারে বাংলাদেশ। কারণ প্রথম টেস্টে দলের নির্ভরযোগ্য সদস্য মেহেদী মিরাজকে না পাওয়ার শঙ্কাই জোরারো। 

দলের একমাত্র অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ ফ্লুতে আক্রান্ত। জ্বর-ব্যথা না থাকলেও ভাইরাসের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ না চাইলে টিম ম্যানেজমেন্ট জোরাজুরি করবে না হয়তো। যদিও তার খেলা না খেলার ওপর একাদশে প্রভাব থাকবে। 

শান্তকে অনিশ্চয়তার কথাই বলতে হয়েছে মিরাজকে নিয়ে, ‘এখনও মিরাজের শরীরটা খারাপ আছে, তবে উন্নতি করছে। ওর খেলা না-খেলার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। ওই জায়গাটা যদি ঠিক থাকে, তাহলে আমরা একটা ভালো কম্বিনেশন নিয়ে নামতে পারব।’ 

শেষ পর্যন্ত মিরাজ খেলতে না পারলে ব্যাটিং লাইনআপ ছোট হবে। এ ক্ষেত্রে ইনিংস ওপেন করতে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাদমান ইসলাম। মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস ও জাকের আলী খেলবেন মূল ব্যাটার হিসেবে। বোলিং লাইনআপটাও সাজাতে হবে স্পিন বিভাগকে গুরুত্ব দিয়ে। কারণ গল স্পিন স্বর্গ।

বিষয়টি মাথায় রেখে বাঁহাতি তাইজুল ইসলামের সঙ্গে অফ স্পিনার নাঈম হাসান খেলতে পারেন। তিন স্পিনার খেলালে হাসান মুরাদের কপাল খুলবে। তিন স্পিনার হলে পেস বিভাগে হাসান মাহমুদ থাকবেন একা। দুই স্পিনার হলে নাহিদ রানা সুযোগ পেতে পারেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ