হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের নজিরবিহীন উত্তপ্ত বাক্য বিনিয়ম নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনার ঝড় বইছে। কিন্তু ট্রাম্পের ব্যক্তিত্ব ও অতীত আচরণ বিবেচনায় এই ঘটনা কি অস্বাভাবিক কিছু?

ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের ওপর মার্কিন অংশীদারিত্ব নিয়ে উভয় দেশের মধ্যে একটি চুক্তি হওয়ারও কথা ছিল। জানা গিয়েছিল, এই চুক্তির সঙ্গে ইউক্রেন তার দেশের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার নিশ্চয়তার আশ্বাস পাবে। কিন্তু তার কোনোটাই হয়নি।

জেলেনস্কির বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি ‘অসম্মানজনক’ আচরণ করে সভা ত্যাগ করেছেন। ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে উল্লেখ করেছেন, “জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্র ও ওভাল অফিসকে ‘অপমান করেছেন’… তিনি যখন ‘শান্তির জন্য’ প্রস্তুত হবেন, আশা করি তখন ফিরে আসবেন।” 

অন্যদিকে জেলেনস্কি ফক্স মিডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘প্রকাশ্যে যে বাদানুবাদ হলো, সেটা ঠিক ছিল না। তবে ট্রাম্প ও তাঁর সম্পর্কের পুনরুদ্ধার সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘এই সম্পর্ক শুধু দু’জন প্রেসিডেন্টের মধ্যকার সম্পর্কের চেয়েও বেশি কিছু। আমাদের দুই দেশের জনগণের মধ্যকার সম্পর্কের বিষয়ও আছে এখানে।’
প্রশ্ন হচ্ছে, মার্কিন শাসকদের এমন রূঢ় আচরণ, আক্রমণ এটিই প্রথম? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সাম্রাজ্যবাদী নীতির কারণে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে নগ্ন হস্তক্ষেপের মাধ্যমে শাসকদের উৎখাত, এমনকি হত্যা করেছে; দেশ দখল করেছে। সেসব বর্বর ঘটনার তুলনায় জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের ঘটনা তেমন কিছুই নয়। ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্ব স্পষ্টত বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এ কারণে ট্রাম্পবিরোধী শিবির আজ মিডিয়াকে উত্তপ্ত রাখছে। 
বিশেষত ইউক্রেনের ওপর এই ঘটনার প্রভাব নিয়ে সাবেক মার্কিন মেরিন ইন্টেলিজেন্স কর্মকর্তা স্কট রিটার আরটিকে বলেছেন, ‘জেলেনস্কির প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষ হতে চলেছে। ইউক্রেন আর তাঁকে নেতা হিসেবে মেনে নিতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে তিনি যত তাড়াতাড়ি বিদায় নেবেন সেটাই তাদের জন্য মঙ্গলজনক হবে।’ স্কট রিটার আরও বলেন, ‘ট্রাম্প ও জেলেনস্কির সম্পর্ক আসলে ভেতর থেকে ভেঙে গেছে। শান্তিচুক্তি নিয়ে তাদের মধ্যে এখনও কোনো পরিষ্কার বোঝাপড়া হয়নি। জেলেনস্কিকে শান্তিচুক্তির পথে একটি বড় বাধা বলেও মনে করা হচ্ছে। তবে এটা ইউক্রেনের জন্য খারাপ কিছু হলেও যুদ্ধটা থামানো যাবে, এটাই যা স্বস্তি।’  

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগ্‌যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ইউক্রেনের বিরোধী শিবির, সরকার-প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর মধ্যে জেলেনস্কিবিরোধী মনোভাব তৈরি হচ্ছে। নির্বাচন না করে ক্ষমতায় থাকায় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরাচারী শাসক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তাদের মূল্যবান খনিজ সম্পদের ওপর মার্কিন মালিকানা প্রতিষ্ঠার প্রয়াস ইউক্রেনবাসীকে ক্ষুব্ধ করছে। আবার এ অবস্থার জন্য তারা জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন। তারা বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের রাজনৈতিক অধিকারের কথা বলছেন। সেখানে মতপ্রকাশের অধিকার কারও নেই।
ইউরোপের নেতারা এ পরিস্থিতিতে জেলেনস্কিকে সমর্থন করছেন। কিন্তু ইউরোপের পক্ষে কি সম্ভব আমেরিকার বিরুদ্ধে গিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে টিকিয়ে রাখা? কেননা, পুরো ইউরোপই মার্কিন সামরিক ছাতার নিচে অবস্থান করছে। 
ট্রাম্পের সঙ্গে এ ঘটনার পর কি তাহলে জেলেনস্কিকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হতে পারে? এই প্রশ্ন এখন প্রধান হয়ে উঠেছে। কারণ মার্কিন প্রশাসন যদি মনে করে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হচ্ছেন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধের পথে সবচেয়ে বড় বাধা, তাহলে ট্রাম্প প্রশাসন ইউক্রেনে বিকল্প পথের সন্ধান করবেই। ট্রাম্প যেহেতু রাশিয়ার অবস্থানকে সমর্থন করছেন, সে ক্ষেত্রে জেলেনস্কির জন্য ক্ষমতায় টিকে থাকা কঠিন হওয়ারই কথা। 

ইউক্রেন প্রশ্নে বর্তমান মার্কিন প্রশাসনের যে মনোভাব ও নীতি, তাতে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধরত ইউক্রেনের সৈনিকদের মনোবল ভেঙে যাওয়ার কথা। কেননা, তারা হয়তো বুঝতে পারছে এই যুদ্ধের পরিণতি কী। মার্কিন সামরিক সহায়তা ও রাজনৈতিক সমর্থন ছাড়া এই যুদ্ধ তাদের পক্ষে চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। যুক্তরাষ্ট্রকে বাদ দিয়ে ন্যাটোও তেমন কিছু করতে পারবে বলে মনে হয় না; ন্যাটোর প্রধান শক্তিই তারা। ইউক্রেন প্রশ্নে ইউরোপও দ্বিধাবিভক্ত। ট্রাম্প পরিষ্কার বলেছেন– ইউক্রেনকে ন্যাটোর আশা ছাড়তে হবে। হাঙ্গেরি ও স্লোভাকিয়া আগে থেকেই ইউক্রেনের ন্যাটোর সদস্যপদের বিরোধী।  
এই সংকটজনক পরিস্থিতিতে জেলেনস্কি কি পারবেন ক্ষমতায় টিকে থাকতে? অথবা কী হতে পারে তাঁর ভবিষ্যৎ? ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে জেলেনস্কির অত্যন্ত তিক্ত ও অবিশ্বাসের সম্পর্কের পর হয়তো তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হবে। সেটা নির্বাচনের মাধ্যমে হতে পারে; ক্যু বা সমঝোতার মাধ্যমেও হতে পারে। মার্কিনিরা ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের ওপর অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করলে তাদের স্বার্থেই সেখানে একটি স্থিতিশীল পরিবেশ ও শান্তিচুক্তি দরকার। তার শেষটা কীভাবে হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়। 

 

ড.

মঞ্জুরে খোদা: লেখক-গবেষক ও
রাজনৈতিক বিশ্লেষক  

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইউক র ন র র জন য কর ছ ন র ওপর ক ষমত ইউর প

এছাড়াও পড়ুন:

যে ৬টি সীমারেখা একজন পুরুষকে নারীর কাছে আকর্ষণীয় করে তোলে

১. নিজেকে সহজলভ্য না করা

যে পুরুষ ফোনে মেসেজ পেলেই সব কাজ ফেলে উত্তর দেন না, ফোন বেজে উঠলেই অস্থির হয়ে পড়েন না—নারীরা স্বাভাবিকভাবেই তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হন। কারণ, এতে তাঁরা ভাবেন, এই মানুষটা আলাদা।

একজন পুরুষ, যিনি কাউকে ভালোবাসলেও নিজের জগৎ ভুলে যান না, তিনি নারীদের কাছে ভিন্ন রকম। এতে নারী বুঝতে পারেন, এই পুরুষটি কারও মনোযোগ পাওয়ার জন্য ছোটেন না, বরং নিজের সময় ও জীবনকে গুরুত্ব দেন। আর যা সহজে পাওয়া যায় না, সেটাই হয়ে ওঠে সবচেয়ে আকর্ষণীয়।

আমাদের সমাজে যেখানে অনেকে মনে করেন, ২৪ ঘণ্টা অনলাইনে থাকাই ভালোবাসার প্রমাণ, সেখানে এ ধরনের পুরুষ হন ব্যতিক্রম। তিনি তাঁর প্রতিটি মুহূর্ত অন্যের জন্য উন্মুক্ত রাখেন না; কারণ, তাঁর সময় দখল করে রেখেছে তাঁর লক্ষ্য, কাজ ও তাঁর জীবন। এই সামান্য দূরত্বই জন্ম দেয় গভীর আকর্ষণের।

২. আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ‘না’ বলা

একজন নারী যখন কাউকে সত্যিকার অর্থে পছন্দ করেন, তিনি শুধু সুন্দর চেহারা দেখেন না। তিনি খোঁজেন এমন একজনকে, যিনি নিজের সীমারেখা সম্পর্কে সচেতন এবং কারও মন রক্ষার জন্য নিজের অবস্থান থেকে সরে যান না। যিনি সোজাসাপটা বলেন, ‘আমি যেতে পারব না’ বা ‘আমি কাজটা করতে পারব না’।

আবার ভদ্রতা দেখিয়ে বলেন না, ‘আশা করি কিছু মনে করবেন না।’ যে পুরুষ দুঃখ প্রকাশ না করে এবং অপরাধবোধ ছাড়াই ‘না’ বলতে পারেন, তিনি নারীদের চোখে হয়ে ওঠেন সম্মানের। কারণ, এতে নারী বুঝতে পারেন, এই মানুষটির আত্মমর্যাদা আছে, নিজের সময়কে গুরুত্ব দেন।

এ রকম পুরুষ পাওয়া সহজ নয়। আর যা সহজ নয়, তা–ই সবচেয়ে বেশি টানে। কারণ, নারী খোঁজেন এমন কাউকে, যাঁকে তিনি শুধু ভালোবাসবেন না, শ্রদ্ধাও করবেন।

৩. নিজেকে অসম্মানিত হতে না দেওয়া

কখনো কখনো অসম্মান করা হয় ঠাট্টার ছলে, কটাক্ষ করে। বেশির ভাগ পুরুষ এমন মুহূর্তে চুপ করে থাকেন, যাতে সহকর্মী বা পরিচিতজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি না হয়। কিন্তু একজন আত্মমর্যাদাবান পুরুষ তা করেন না। তিনি রেগে না গিয়ে, অন্যকে অপমান না করেও শান্ত গলায় বলেন, ‘আমি এ ধরনের আচরণ বা ব্যবহার মেনে নিই না।’

এই স্বচ্ছ ও দৃঢ় অবস্থান নারীদের মনে তৈরি করে ভরসা, নিরাপত্তা আর সম্মানের অনুভব। কারণ, তাঁরা বুঝে যান, যে পুরুষ নিজের সম্মান রক্ষা করতে জানেন, তিনি অন্যের সম্মান রক্ষায় পিছপা হবেন না।

এ ধরনের পুরুষ তাই নারীদের চোখে হয়ে ওঠেন আরও আকর্ষণীয়; শুধু তার কথার জন্য নয়, তাঁর স্থির ও সাহসী উপস্থিতির জন্য।

আরও পড়ুনকিডনি ভালো রাখতে যে ৩টি খাবার খাবেন২৮ জুলাই ২০২৫৪. চট করে প্রতিক্রিয়া না দেখানো

অনেক সময় নারীরা পুরুষকে ছোট ছোট পরীক্ষায় ফেলেন, তবে সেটা কিন্তু বেকায়দায় ফেলার জন্য নয়, বরং অবচেতনভাবে একজন সঙ্গীর ভেতরে স্থিরতা ও ভরসা খোঁজার জন্য।

তাঁরা হয়তো খোঁচা দেন, রসিকতা করেন, কিংবা হালকা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন, এটা দেখার জন্য যে পুরুষটি চাপের মুখে কতটা স্থির থাকতে পারেন।

বেশির ভাগ পুরুষ এসব মুহূর্তে সঙ্গে সঙ্গে প্রতিক্রিয়া দেখান; রেগে যান, তর্কে জড়ান বা ব্যাখ্যা দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কিন্তু যেসব পুরুষ শান্ত থাকেন, একটুখানি হাসেন কিংবা কিছুই না বলে নিজের ভেতরের ভারসাম্য ধরে রাখেন, তাঁরা সেই মুহূর্তেই অন্যদের থেকে আলাদা হয়ে ওঠেন।

এ ধরনের পুরুষকে তখন নারী আর সাধারণ কেউ মনে করেন না। বরং তিনি হয়ে ওঠেন এক দৃঢ় পুরুষ। আর তাঁদের উপেক্ষা করা যায় না। তাঁদের ভেতরের শক্তি, আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং স্থিরতা নারীদের মনে আনে একধরনের নিরাপত্তা। নারীরা মনে করেন, তাঁরা শুধু পরিস্থিতি সামলাতে জানেন না, তার পাশে দাঁড়ানোও যায় নিশ্চিন্তে।

৫. নীরব আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদা

আত্মবিশ্বাস, স্থিরতা ও ভেতরের শক্তি—সব মিলিয়ে আত্মমর্যাদা একজন পুরুষকে পছন্দ করার অন্যতম কারণ। যে পুরুষ অল্প কথায় নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে পারেন, অযথা ব্যাখ্যা দেন না এবং সিদ্ধান্তে দৃঢ় থাকেন, নারীদের কাছে তিনিই হয়ে ওঠেন আলাদা।

যেমন তিনি সহজভাবে বলেন, ‘আমি যেতে পারব না, পরে দেখা হবে।’ এতে থাকে না দুঃখ প্রকাশ, থাকে না বাড়তি ব্যাখ্যা। এতে নারী বুঝতে পারেন, এই পুরুষ নিজেকে বোঝেন এবং অন্যের মতামত দিয়ে নিজের পথ বদলান না।

এ ধরনের পুরুষদের আচরণে থাকে একরকম শান্ত আত্মবিশ্বাস। তাঁরা কম কথা বলেন, কিন্তু যা বলেন, তা গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি তাঁর নীরবতাও অর্থবহ হয়ে ওঠে। নারীরা এসব পুরুষের মধ্যে খুঁজে পান ভরসা, যা শুধু কথায় নয়, আচরণেই ফুটে ওঠে। তাই নারীদের চোখে এই নিঃশব্দ আত্মমর্যাদা হয়ে ওঠে গভীর আকর্ষণের উৎস।

আরও পড়ুনহাতিরঝিলের রাস্তার গর্তে অটোরিকশা, দুজন আহত এবং একটি টুইস্ট১৬ ঘণ্টা আগে৬. লক্ষ্যে অটল থাকা

একজন পুরুষ সুদর্শন হলেই যে একজন নারী তাঁকে পছন্দ করবেন বা ভালোবাসবেন, এমনটা নয়। কারণ, একজন নারী এমন পুরুষকে ভালোবাসেন, যাঁর নিজের লক্ষ্য আছে। পাশাপাশি নিজের স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে চলেন।

একজন নারী এমন কাউকে চান না, যিনি তাঁকেই (ওই নারীকে) নিজের পুরো জগৎ বানিয়ে ফেলেন। বরং এমন পুরুষকে ভালোবাসেন, যাঁর পাশে দাঁড়িয়ে নিজেও এগিয়ে যাওয়া যায়। যাঁকে সমর্থন করা যায়, যাঁর স্বপ্নে অংশ নেওয়া যায়।

সেই পুরুষ শুধু একজন সঙ্গী নন, বরং পূর্ণাঙ্গ এক মানুষ। যে পুরুষের সঙ্গে জীবন ভাগ করে নেওয়া যায় আত্মবিশ্বাস আর সম্মানের সঙ্গে। এই ভরসাপূর্ণ, আত্মবিশ্বাসী, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে অটল পুরুষই একজন নারীর কাছে হয়ে ওঠেন সত্যিকার অর্থে পছন্দের।

সূত্র: মিডিয়াম

আরও পড়ুনজিমে কেন হার্ট অ্যাটাক হয়১৪ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • থানা হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা: আইজিপি
  • থানায় হয়রানিমুক্ত সেবা দেওয়ার আহ্বান আইজিপির
  • ট্রাম্পবিরোধী স্লোগান দিয়ে উড়োজাহাজে গ্রেপ্তার ভারতীয় বংশোদ্ভূত যুক্তরাজ্যের নাগরিক
  • শিক্ষার গতিপথ ও উন্নয়ন নিয়ে ঢাবিতে সেমিনার
  • শিশু ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন, মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা 
  • ‘আমি কী অপরাধ করেছি’— সবাই জানেন শিরোনামটা...
  • নারীদের নিয়ে বারে ‘অগ্রহণযোগ্য’ আচরণ, আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
  • অফিসে প্রেম করার আগে জেনে রাখুন
  • টিনএজ সিনড্রোম: ভবিষ্যৎ প্রজন্মের এক নীরব সংকট
  • যে ৬টি সীমারেখা একজন পুরুষকে নারীর কাছে আকর্ষণীয় করে তোলে