আমার ৪০০ কোটি টাকা কোথায়? ফিরছেন অ্যালেন স্বপন
Published: 14th, March 2025 GMT
‘মাইশেলফ শামসুর রহমান স্বপন, ওরফে অ্যালেন স্বপন’, সংলাপ দিয়ে শেষ হয়েছিল ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’। রহস্য রেখে শেষ হয়েছিল সিরিজটি। শেষ দৃশ্যে মুখ ঢাকা এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছিলেন স্বপন। কে সেই মুখ ঢাকা মানুষ? কেনই–বা স্বপনকে খুঁজছিলেন তিনি? এমন আরও কিছু প্রশ্ন রেখে শেষ হয়েছিল ‘অ্যালেন স্বপন’কে নিয়ে নির্মিত প্রথম সিরিজ। সেসব জট এবার খুলতে যাচ্ছে।
চলে এসেছে ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন ২’–এর ঘোষণা। আজ ১৪ মার্চ দুপুরে চরকির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে সিরিজটির দ্বিতীয় মৌসুম মুক্তির বিষয়ে নিশ্চিত করা হয়েছে। পবিত্র ঈদুল ফিতরেই সিরিজটি দেখতে পাবেন দর্শকেরা। অ্যানাউন্সমেন্ট ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ছড়িয়ে–ছিটিয়ে থাকা অনেক টাকার মধ্যে দাঁড়িয়ে অ্যালেন স্বপন। মুখে তাঁর চিরচেনা হাসি আর পরনে সাফারি।
‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন ২’–এর.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অ য ল ন স বপন
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’