ঈদে ট্রেনযাত্রায় আজ মিলবে ২৮ মার্চের টিকিট
Published: 18th, March 2025 GMT
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আন্তঃনগর ট্রেনের আসনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। ঈদের আগে ২৮ মার্চের আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি হবে আজ (১৮ মার্চ)।
যাত্রী সাধারণের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বাংলাদেশ রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
কর্মপরিকল্পনা থেকে আরও জানা যায়, সকাল ৮টা থেকে টিকিট অনলাইনে বিক্রি হবে। এসময় পাওয়া যাবে রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট। অন্যদিকে দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট।
বরাবরের মতো এবারও আন্তঃনগর ট্রেনের সাত দিনের অগ্রিম টিকিট বিশেষ ব্যবস্থায় বিক্রি করা হচ্ছে। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে। বিশেষ ব্যবস্থায় বিক্রি হওয়ায় কোনো টিকিট রিফান্ড করার সুযোগ থাকছে না।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ২৪ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে গত ১৪ মার্চ, ২৫ মার্চের টিকিট বিক্রি হয়েছে ১৫ মার্চ, ২৬ মার্চের টিকিট বিক্রি হয়েছে ১৬ মার্চ এবং ২৭ মার্চের টিকিট বিক্রি হয়েছে ১৭ মার্চ। এ ছাড়া ২৯ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ২০ মার্চ।
আরও জানানো হয়েছে, চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হতে পারে। এ ছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে নন-এসি কোচের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে। ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট একজন যাত্রী সর্বোচ্চ একবার কিনতে পারবেন এবং এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ চারটি আসন সংগ্রহ করতে পারবেন।
টিকিট বিক্রি নিয়ে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার শাহাদাত হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চল এবং পূর্বাঞ্চলে চলাচল করা ৪৩টি আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিশেষ ব্যবস্থায় বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে সকাল ৮টা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের ২০টি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে। পূর্বাঞ্চলের ২৩টি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হবে দুপুর ২টায়।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ঈদয ত র
এছাড়াও পড়ুন:
জুলাই স্মৃতিচারন: মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি
গত জুলাইয়ের আজকের এই দিনে, কোটা সংস্কার আন্দোলনে গনহত্যা, গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সারাদেশে “মার্চ ফর জাস্টিস" কর্মসূচির ঘোষনা দিয়েছিলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
তাদের সাথে একাত্মতা পোষন করে সেদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। যৌক্তিক দাবিতে সেদিন নারায়ণগঞ্জের রাজপথেও নেমেছিলেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
সেইদিনের সৃতিচারন করতে গিয়ে একটি বেসরকারি ইন্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষক আব্দুর রাহমান গাফফারি জানান, “স্টুডেন্টরা তুলনামূলক কম উপস্থিত থাকায় সেদিন তারাতাড়ি কলেজ ছুটি হয়ে যায়, তবে আমরা ব্যাগে করে দু টুকরো লাল কাপড় নিয়ে গিয়েছিলাম, ছুটি যদি নাও হয় আমরা লিভ নিয়ে শিক্ষকরা মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচিতে আংশগ্রহন করবো।
তারপর কলেজের অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে পদযাত্রায় বের হই এবং সাইনবোর্ডে অবস্থান করি এবং আন্দোলনরতদের মাঝে বিক্সুট ও পানি বিতরন করি। বিকেল ৪ টায় ছাত্রছাত্রীদের পরবর্তীদিনের “রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস" কর্মসূচিতে যোগ দিতে বলে উৎসাহ দিয়ে কর্মসূচি শেষ করি।"