গভীর বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা ১০টি ট্রলারে ডাকাতি হয়েছে।

এ ঘটনায় ৪০ জেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, সব মিলে অর্ধশত জেলের আহতের খবর রয়েছে।

বাংলাদেশ মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী রাইজিংবিডি ডটকমকে এই তথ্য দিয়েছেন।

আরো পড়ুন:

কুয়াকাটায় ধরা পড়ল ১৬ কেজির মেদ মাছ 

বাংলাদেশের জলসীমায় ৪৮ ভারতীয় জেলে আটক 

বুধবার (৯ এপ্রিল) গভীর রাতে পাথরঘাটা থেকে ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে বড় বাইজদা এলাকায় ট্রলারগুলোতে ডাকাতি হয়, জানান গোলাম মোস্তফা।

গভীর সাগর থেকে প্রত্যক্ষদর্শী জেলেরা ডাকাতির ঘটনা তাদের ট্রলার মালিকদের অবহিত করেছেন।

ডাকাতি হওয়া ট্রলারের কয়েকটির বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে পাথরঘাটার সগির কোম্পানির মালিকানাধীন এফবি তারেক-২, এফবি তুফান-২, নুর মোহাম্মদের মালিকানাধীন এফবি রাজু ও সেলিম চৌধুরীর মালিকানাধীন এফবি মা।

গোলাম মোস্তফার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১০টি ট্রলারের অন্তত অর্ধশত জেলে গুলিবিদ্ধ ও মারধরে আহত হয়েছেন।

আহত জেলেদের পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ফিরিয়ে আনার পর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎস্যা দেওয়ার কথা, জানান তিনি।

ঢাকা/ইমরান/রাসেল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আহত

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে এক দিনে ৯ জনের করোনা শনাক্ত

চট্টগ্রামে নতুন করে ৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আজ রোববার চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টার প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এ নিয়ে গত ৯ দিনে ১৮ জনের করোনা শনাক্ত হলো।

সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ২৪ ঘণ্টার প্রতিবেদনে বলা হয়, চট্টগ্রামের বিভিন্ন রোগনির্ণয় কেন্দ্র ও হাসপাতালে ১৫০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া যায়। নগরের এপিক হেলথকেয়ারে ৪ জন, পার্কভিউ হাসপাতালে ২ জন, এভারকেয়ার হাসপাতালে ২ জন এবং মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে ১ জনের করোনা শনাক্ত হয়।

চট্টগ্রামে সরকারি হাসপাতাল, বিশেষ করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশার্স ডিজিজেসে (বিআইটিআইডি) আরটিপিসিআর পরীক্ষা শুরু করা যায়নি। তবে চমেকে আজ-কালের মধ্যে তা চালু হবে বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন।

এদিকে করোনা বিশেষায়িত চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে গতকাল পর্যন্ত তিনজন রোগী ভর্তি ছিলেন। নতুন করে আর কোনো রোগী ভর্তি হননি। ওই তিন রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানান হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হামিদুল্লাহ মেহেদী।

সম্পর্কিত নিবন্ধ