জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রস্তুতির ক্যাম্প পুরোদমে চলছে। গতকাল ১০ ক্রিকেটারকে নিয়ে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুশীলন শুরু হয়েছিল। আজ স্কোয়াডের বাকি সবাইকে নিয়ে ক্যাম্প করেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। 

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের রাউন্ড রবিন লিগের খেলা শেষে স্কোয়াডের সব ক্রিকেটার এই ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন। গতকাল অনুশীলনে ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মুমিনুল হক, নাহিদ রানা, তাইজুল ইসলাম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহিদুল ইসলাম, জাকির হাসান ও হাসান মাহমুদ। আজ যোগ দিয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, জাকির হাসান, তানজিম হাসান সাকিব, সাদমান ইসলাম ও নাঈম হাসান।  

বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন সকালে ব্যাট-বলে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছেন ক্রিকেটাররা। দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবাল এক ভিডিও বার্তায়, দলের পক্ষ থেকে সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সাত সকালেই মাঠে নেমে অনুশীলন শেষ করেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। 

আরো পড়ুন:

জিম্বাবুয়ের কাছে প্রথম ম্যাচ হারার পর ‘সারপ্রাইজড’ হয়েছি: বিজয়

তামিমকে ছাড়া জিম্বাবুয়ে থেকে দেশে ফিরল দল

আগামীকাল মঙ্গলবার জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল বাংলাদেশে এসে পৌঁছবেন। তারা বিমানবন্দর থেকে সরাসরি চলে যাবেন সিলেটে। বুধবার বিশ্রামের পর বৃহস্পতিবার থেকে টানা তিনদিন অনুশীলন করবেন অতিথিরা। 

অভিজ্ঞদের ফিরিয়ে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। দলে ফিরেছেন শন উইলিয়ামস ও ক্রেইগ আরভিন। চোট কাটিয়ে দলে ফিরেছেন উইলিয়ামস। ব্যক্তিগত ছুটি শেষে ফিরেছেন আরভিন। মাঠে নামার জন‌্য প্রস্তুতি ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। তাকেও ফেরানো হয়েছে স্কোয়াডে।

চার বছর পর টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। ২০২০ সালে একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি ইনিংসের ব্যবধানে জিতেছিল বাংলাদেশ। এবার দুইটি ম‌্যাচই হবে ঢাকার বাইরে। সিলেটে প্রথম টেস্ট ২০ থেকে ২৪ এপ্রিল। চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্ট ২৮ এপ্রিল থেকে ২ মে। 

জিম্বাবুয়ে ষষ্ঠবারের মতো বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে আসছে। এর আগে ২০০১, ২০০৫, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশে এসে টেস্ট খেলেছে তারা। সব মিলিয়ে ১০ টেস্টে আফ্রিকার দলটির জয় দুটিতে।

ঢাকা/ইয়াসিন

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব ল দ শ জ ম ব ব য় সফর ২২

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতীয় উড়োজাহাজের ভয়াবহ ১০টি দুর্ঘটনা

কোঝিকোড় দুর্ঘটনা (২০২০)

২০২০ সালের ৭ আগস্ট এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের একটি ফ্লাইট কেরালার কোঝিকোড় বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বৃষ্টিভেজা রানওয়েতে ছিটকে পড়ে এবং দুই ভাগ হয়ে যায়। এতে ২০জন নিহত হন, আহত হন বহু যাত্রী। খারাপ আবহাওয়া, কম দৃশ্যমানতা এবং টেবলটপ রানওয়ে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ছিল।

ম্যাঙ্গালুরু দুর্ঘটনা (২০১০)

২০১০ সালের ২২ মে দুবাই থেকে আসা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের ফ্লাইট ৮১২ ম্যাঙ্গালুরুতে অবতরণের সময় রানওয়ে ছাড়িয়ে একটি খাদে পড়ে যায়। বিমানে থাকা ১৬৬ জনের মধ্যে ১৫৮ জন নিহত হন। রানওয়েটি ‘টেবলটপ’ হওয়ায় দুর্ঘটনার মাত্রা ভয়াবহ হয়। টেবলটপ রানওয়ে হলো এমন একটি বিমানবন্দর রানওয়ে, যা একটি পাহাড় বা উঁচু মালভূমির ওপর অবস্থিত এবং চারপাশে গভীর খাদ বা ঢাল থাকে।

পাটনা দুর্ঘটনা (২০০০)

২০০০ সালের ১৭ জুলাই কলকাতা থেকে দিল্লিগামী অ্যালায়েন্স এয়ারের একটি ফ্লাইট পাটনার একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। এতে বিমানের ৫৫ যাত্রী ও ভূমিতে থাকা ৫ জনসহ মোট ৬০ জন নিহত হন। অবতরণের সময় পাইলট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত একজনকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ১২ জুন, ভারত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি হিসাবের চেয়ে করোনায় মৃত্যু ছিল বেশি
  • কুষ্টিয়ায় করোনা শনাক্তের পিসিআর ল্যাবে চুরি, খোয়া গেছে ৪০ লাখ টাকার যন্ত্রাংশ
  • কুষ্টিয়ার একমাত্র পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি
  • ভারতীয় উড়োজাহাজের ভয়াবহ ১০টি দুর্ঘটনা