স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকসুদ জাহেদী বলেছেন, “সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং সম্ভাবনাকে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।”

সোমবার (১৪ এপ্রিল) বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে নগর ভবন প্রাঙ্গণে  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন  আয়োজিত বর্ষবরণ উৎসব অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

সচিব বলেন, “ইউনেস্কো কর্তৃক পয়লা বৈশাখের শোভাযাত্রাকে "মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আজকের এই আনন্দ শোভাযাত্রায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেছে, যা বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ গড়ার পথে আমাদের অগ্রগামী করবে।”

আরো পড়ুন:

ঈদ ও স্বাধীনতা দিবস ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র সচিব

অনুমতি না নিয়ে কানাডায় চলে যান রাষ্ট্রদূত হারুন, হার্ডলাইনে সরকার

বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ এবং আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব। সারা বছর দেশের মানুষের জীবন আনন্দ এবং সুন্দরভাবে যেনো কাটে এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।

এদিকে, সকালে আনন্দ শোভাযাত্রা দিয়ে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর বর্ষবরণ উৎসব শুরু করা হয়। এছাড়া উৎসব মঞ্চে সংগীত, নৃত্য এবং নাটিকার আয়োজন করা হয়। নগর ভবনের সম্মুখ প্রাঙ্গণে ঘুড়ি উৎসবের উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব।

উৎসবে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর প্রশাসক, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর কর্মকর্তাসহ বিভিন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/আসাদ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স থ ন য় সরক র ব ভ গ

এছাড়াও পড়ুন:

‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি

‎নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল  সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।

সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে  একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য। 

সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের  গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র‍্যাব, বিজিবি,  সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।

‎‎মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর)  শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

‎দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।

‎‎জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।

‎‎এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।

‎‎তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।

‎‎এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
  • কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব
  • কারও কোনো অপরাধ নাই
  • বিশ্বকর্মা পূজা: গাঙ্গেয় শিল্পের উৎসব
  • আজ থেকে বুসান উৎসব, নানাভাবে রয়েছে বাংলাদেশ
  • ‎সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব : ডিসি
  • ‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
  • ঘুম থেকে অনন্ত ঘুমে অস্কারজয়ী রবার্ট রেডফোর্ড
  • ২০০ বছরের ঐতিহ্য নিয়ে ভোলার বৈষা দধি
  • শেষ হলো সপ্তম যোসেফাইট ম্যাথ ম্যানিয়া ২০২৫