শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ দলের পূর্ণাঙ্গ সফর। আগামী মঙ্গলবার গলে মাঠে গড়াবে সিরিজের প্রথম টেস্ট। ম্যাচের আগে আজ রোববার প্রথমবারের মতো অনুশীলনে নামে বাংলাদেশ দল। মাঠে দেখা গেছে শান্ত, মুশফিক, নাহিদ রানা, জাকের আলিসহ বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে।

তবে অনুশীলনে ছিলেন না সদ্য ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়া মেহেদী হাসান মিরাজ। জানা গেছে, জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় এদিন বিশ্রামে ছিলেন তিনি।

দিন শেষে অনুশীলনের পর সংবাদমাধ্যমে টাইগারদের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স জানিয়েছেন মিরাজের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে। সিমন্স বলেন, 'হ্যাঁ, মিরাজ জ্বরে ভুগছে। তবে আজ সকালেই তাকে আগের চেয়ে কিছুটা ভালো দেখেছি। চিকিৎসা চলছে। আশা করি আগামীকাল সে অনুশীলনে ফিরতে পারবে।'

তবে মিরাজের না থাকা দলের ভারসাম্যকে প্রভাবিত করতে পারে বলেও জানান কোচ। তার ভাষ্য, 'মিরাজকে নিয়ে আমাদের কিছুটা দুশ্চিন্তা আছে। তবে কারও না থাকা মানেই অন্য কারও জন্য সুযোগ তৈরি হওয়া। আমরা সবাই চাই সে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক। তবে যদি খেলতে না পারে, তাহলে দলে পরিবর্তন আনতে হবে। এটাই বাস্তবতা।'

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ