ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির ১৬ সদস্যকে অব্যাহতি
Published: 16th, June 2025 GMT
ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে ১৬ জনের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। তাদের মধ্যে সমিতির সাবেক সভাপতিও রয়েছেন।
গত ২২ এপ্রিল এক সভায় বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি এ সিদ্ধান্ত নেয়। রবিবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে স্থানীয় সাংবাদিকদের হাতে আসে আইনজীবীদের অব্যাহতির চিঠিটি।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. শাহাদাৎ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসিমুল হাসান স্বাক্ষরিত চিঠিটিতে সদস্যপদ বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়। অব্যাহতি পাওয়া ১৬ সদস্যকে আলাদা আলাদা চিঠি দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন:
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বৈঠক
রাজশাহীতে ওসির বিচারের দাবিতে আইনজীবীদের মানববন্ধন
জেলা আইনজীবী সমিতির প্যাডে স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, গত ২২ এপ্রিল এক সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মোতাবেক আপনার অত্র সমিতির সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। বিষয়টি আপনাকে অবগত করা হল।
কি কারণে আইনজীবীদের সদস্য পদ বাতিল করা হয়েছে তার কোনো নির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ করা হয়নি চিঠিতে।
জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো.
ঢাকা/অলোক/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আইনজ ব আইনজ ব সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
বাগেরহাটে ৪ আসন বহালের দাবিতে হাইকোর্টে রিট
বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং একটি আসন কমিয়ে তিনটি আসন করার নির্বাচন কমিশনের গেজেট কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী ১০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
মানিকগঞ্জে কৃষিজমির মাটি কাটার বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে করা ছাত্রলীগ নেতার রিট বাতিল
বাগেরহাট প্রেস ক্লাব ও অন্যান্যদের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শেখ মুহাম্মদ জাকির হোসেন রিট পিটিশন দাখিল করেন। এছাড়া চিতলমারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট ১ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মুজিবর রহমান শামীমের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ আক্তার রসুল একই বিষয়ে পৃথক রিট পিটিশন করেন।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও বাগেরহাট জেলা বিএনপির নেতা ব্যারিস্টার শেখ মুহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, “আমরা রিট পিটিশন করেছি। আদালত আমাদের কথা শুনেছেন এবং ১০ দিনের রুল জারি করেছেন। আশা করি, আদালতে ন্যায়বিচার পাব এবং বাগেরহাটের চারটি আসন বহাল থাকবে।”
গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি আসন কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। এরপর থেকে বাগেরহাটের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন আন্দোলন শুরু করে। চারটি আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন কমিশনের শুনানিতেও অংশ নেয় তারা।
তবে ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন শুধু সীমানা পরিবর্তন করে তিনটি আসন রেখে চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে।
চূড়ান্ত গেজেট অনুযায়ী বাগেরহাট-১ (সদর-চিতলমারী-মোল্লাহাট), বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট-রামপাল-মোংলা) ও বাগেরহাট-৩ (কচুয়া-মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) নির্ধারণ করা হয়। অথচ দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাট-১ (চিতলমারী-মোল্লাহাট-ফকিরহাট), বাগেরহাট-২ (সদর-কচুয়া), বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) এবং বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
ঢাকা/শহিদুল/বকুল