বাংলাদেশের ইন্টারনেট ইন্ডাস্ট্রি এখন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে মানুষের চাহিদা, বিশেষ করে দ্রুত, নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্মত সংযোগের জন্য। কিন্তু এর পেছনের বাস্তবতা অনেক কঠিন। বিশেষ করে আইএসপি, অর্থাৎ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের জন্য এই বাজার খুব একটা প্রফিটের নয়, বরং একটানা লড়াইয়ের। কারণ, এই ব্যবসা আসলে ভলিউম গেম। এখানে লাভবান হতে হলে খেলতে হয় বড় স্কেলে।

যদি কোনো আইএসপি ২০ হাজারের কম গ্রাহক নিয়ে সার্ভিস চালায়, তাহলে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, লাভ তো দূরের কথা। এখানে অনেক উদ্যোক্তা নিজের শ্রম, সময় ও ধৈর্যের বিনিয়োগকে আর্থিক হিসাবে বিবেচনায় আনেন না, ফলে ব্যবসার প্রকৃত লাভ-লোকসানের হিসাবও মেলে না। এই ভুল ধারণা থেকেই ব্যবসাটি অনেক সময় ক্ষতির দিকে চলে যায়। বাস্তবতা হচ্ছে, আইএসপি একটি ক্যাপিটাল ইনটেনসিভ ও কষ্টসাধ্য ইন্ডাস্ট্রি। এখানে প্রতিটা পয়সা বের করতে হয় খুব হিসাব করে।

আমার বিটিআরসিতে কাজ করার সাত বছরে শুধু দেশের বাস্তবতা দেখিনি, দেখার চেষ্টা করেছি আন্তর্জাতিক উদাহরণও। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভারত, এমনকি ইউরোপের দেশগুলো কীভাবে ব্রডব্যান্ডকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে, তা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। একটি বিষয় স্পষ্ট—ব্রডব্যান্ড এখন আর শুধু একটি সুবিধা নয়, এটি মৌলিক অধিকারের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যুৎ বা রেললাইন যেমন একটি অঞ্চলের আর্থিক সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়, তেমনি উচ্চ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট একটি এলাকার প্রোডাক্টিভিটি ও প্রবৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়। বিশ্বব্যাংকের গবেষণা বলছে, মাত্র ১০ শতাংশ ইন্টারনেট পেনিট্রেশন বৃদ্ধি পেলেই দেশের জিডিপি ১ শতাংশের বেশি বাড়ে। তাহলে এটার জন্য ভ্যাট প্রযোজ্য হবে?

বর্তমানে আমরা যেভাবে মোবাইলনির্ভর ‘স্মল স্ক্রিন’ ইউজারদের নিয়ে ভাবছি, তা কনজ্যুমার ইকোনমির একটি দিকমাত্র। ফেসবুক স্ক্রল করা, ভিডিও দেখা বা অনলাইন পেমেন্ট করার মতো কার্যক্রম মূলত ভোগকেন্দ্রিক। কিন্তু উৎপাদনমুখী অর্থনীতি তৈরি হয় ‘বিগ স্ক্রিন’, অর্থাৎ ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের হাত ধরে। এরা ফ্রিল্যান্সিং করে, সফটওয়্যার বানায়, ভিডিও এডিট করে, সার্ভিস রপ্তানি করে। আর এসব কার্যক্রমের জন্য দরকার নিরবচ্ছিন্ন ফিক্সড হাইস্পিড ব্রডব্যান্ড কানেকশন।

আমাদের দেশে অনেকেই ব্যান্ডউইডথের খরচ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। বাস্তবতা হচ্ছে, একটা আইএসপি মোট ব্যান্ডউইডথের মধ্যে মাত্র ৬ থেকে ৭ শতাংশ ইন্টারন্যাশনাল ব্যান্ডউইডথ কেনে। বাকি ৯৩ শতাংশ কনটেন্ট আসে বিভিন্ন কনটেন্ট ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক (সিডিএন) থেকে—যেমন গুগল, ফেসবুক, অ্যামাজন, ক্লাউডফেয়ার, নেটফ্লিক্স, টিকটক ইত্যাদি। এই কনটেন্টগুলো যদি দেশেই হোস্ট করা যায়, তাহলে ব্যান্ডউইডথ খরচ ৯৩ শতাংশের অনুপাতে অনেক কমে আসবে এবং ইউজারের অভিজ্ঞতাও হবে অনেক ভালো। সরকার ইতিমধ্যে এই এজ নেটওয়ার্কগুলো দেশে আনার উদ্যোগ নিয়েছে, যা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক।

একটি আইএসপি পরিচালনার ব্যান্ডউইডথ খরচ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ৫৫ শতাংশ খরচই চলে যায় দেশের ভেতরের সংযোগব্যবস্থায়, যাকে আমরা বলি এনটিটিএন খরচ। বাকি ৪৫ শতাংশ যায় আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যবহারে। পুরোটা দেখলে মানবসম্পদে খরচ হয় প্রায় ২০ শতাংশ, অফিস ও লজিস্টিকসে ১২ শতাংশ, ডেটা সেন্টার ও হোস্টিংয়ে ৩ শতাংশ, ব্যান্ডউইডথে ৪০ শতাংশ, এনটিটিএনে ২০ শতাংশ এবং ভ্যাট ৫ শতাংশ। সব মিলিয়ে দেখা যায়, খরচ এতটাই বেশি যে লাভের জন্য প্রয়োজন বিশাল স্কেল। এ ছাড়া ইন্টারনেট মৌলিক সার্ভিস হলে ভ্যাট মওকুফের ব্যাপারে কথা বলা যেতেই পারে।

আর স্কেলে গেলে ব্যয় কমে। যেমন যদি সাবমেরিন কেব্‌ল ব্যবহারে ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আসে, তাহলে খরচ বাড়ে মাত্র ৫ শতাংশ। অর্থাৎ ইউনিট কস্ট কমে যায়। এর মানে, যত বেশি ব্যবহার, তত কম খরচ। এই স্কেলের সুবিধা পুরোপুরি পেতে হলে আইএসপিগুলোকে একে অপরের সঙ্গে রিসোর্স শেয়ার করতে হবে—একই রাউটার, একসঙ্গে ব্যান্ডউইডথ ম্যানেজমেন্ট, এরিয়া ধরে ফুল অটোমেশন, এসএএএস মডেলে গ্রাহক পরিচালনা ইত্যাদি।

এ ধরনের সহযোগিতার মাধ্যমে একটি নতুন প্রবণতা গড়ে উঠতে পারে—মার্জার ও অ্যাকুইজিশন। আইএসপিগুলো যদি নিজেদের স্বার্থে পার্টনারশিপ করে একসঙ্গে হতে পারে, তাহলে খুব সহজেই বড় স্কেলে পৌঁছানো সম্ভব। আর তখনই বিদেশি বিনিয়োগ আসবে। কারণ, তারা খোঁজে রেগুলেটরি স্থিতিশীলতা ও স্কেল। বিটিআরসির উচিত হবে এই মার্জারের প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করা—যেমন মার্জার ফি বন্ধ করা, লাইসেন্সিং সহজ করা কিংবা প্রণোদনা দেওয়া।

এভাবে যদি একটি কোম্পানি ১০ লাখ গ্রাহক অ্যাকোয়ার করতে পারে, তাহলে শুধু দেশের মধ্যেই নয়, আন্তর্জাতিক পরিসরেও তারা প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা অর্জন করবে। তখন আমাদের আইএসপি ইন্ডাস্ট্রি সত্যিকারের গ্লোবাল লেভেলে খেলতে পারবে।

এই পুরো ব্যবস্থার পেছনে আছে একটি সহজ সত্য—আইএসপি ব্যবসায় একা একা টেকা যায় না। এটা পার্টনারশিপ করে স্কেলে খেলার জায়গা। এখানে বিজয়ী হতে হলে দরকার একসঙ্গে এগোনোর মানসিকতা, টেকনোলজির স্মার্ট ব্যবহার এবং স্কেলের সঠিক পরিকল্পনা। আমাদের এখনই বুঝতে হবে, এই বিশাল স্কেলের কানেক্টিভিটি শুধু জিডিপি বাড়াবে না, এটি আমাদের অর্থনীতির মেরুদণ্ড।

রকিবুল হাসান টেলিকম, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক লেখক

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব য ন ডউইডথ ব যবহ র ব স তবত আম দ র র জন য ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

৭ উপাচার্যের অংশগ্রহণে গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (গোবিপ্রবি) নবম ব্যাচের (নবনীতক ৯) শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষা সমাপনী-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীদের বিদায় বেলায় এক মঞ্চে আসীন হন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান সাত উপাচার্য।

বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুর ১২টায় একাডেমিক ভবন প্রাঙ্গণে আনন্দঘন পরিবেশে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর ছাড়াও অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী, খুলনা কৃষি বিশ্বিবদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল আহসান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী, পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুল আওয়াল, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আতিয়ার রহমান ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুসলেহ উদ্দিন তারেক।

আরো পড়ুন:

নতুনবাজারের সেই রনির বুলেটের যন্ত্রণা আজো থামেনি

শিশু ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন, মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা 

এক মঞ্চে একইসঙ্গে এতজন উপাচার্যকে পেয়ে সমাপনী ব্যাচসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, “এভাবে একসঙ্গে পুরো সেশনের শিক্ষা সমাপনী আয়োজনের আইডিয়াটি অত্যন্ত চমৎকার। এতে করে একটি ব্যাচের একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রবেশ ঘটে। যেখানে সবার একসঙ্গে পরীক্ষা হয়, রেজাল্ট প্রকাশ হয় এবং কোনো সেশন জট থাকে না। আমি এই আইডিয়াটি আমার নিজ বিশ্ববিদ্যালয়েও বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।”

খুলনা কৃষি বিশ্বিবদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল আহসান বলেন, “আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যগণ এখানে এসেছি সংহতি জানানোর জন্য। আমি নবম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের জীবনে সফলতা কামনা করছি।”

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, “শিক্ষার্থীদের বিসিএস দেওয়া, বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করা বা ব্যবসা করার লক্ষ্য থাকে। তবে জীবনে কোনো না কোনো কিছু করতেই হবে। এক্ষেত্রে অবসর বলে কোনো শব্দ থাকা উচিত নয়।”

পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, “আমি যখন দেশের বাইরে পড়াশোনা করতাম, তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে আমি কখনোই দেখিনি। আর বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্চে কখনো একসঙ্গে সাতজন উপাচার্যকেও বসতে দেখিনি, এটা অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর করে দেখিয়েছেন।”

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, “আমরা যদি আন্তর্জাতিক পরিপ্রেক্ষিতে চিন্তা করি, আমাদের চাকরি খোঁজার পাশাপাশি এমন কিছু করার মানসিকতা রাখতে হবে, যা দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।”

রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আতিয়ার রহমান বলেন, “শিক্ষা সমাপনী মানেই সব সম্পর্ক ছিন্ন করা নয়। বিশ্বে এমন অনেক নজির আছে, যেখানে অ্যালামনাই থেকে উপাচার্য নিয়োগ হয়েছে। তাই নিজেকে বিস্তৃত পরিসরে মেলে ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখ উজ্জ্বল করার দায়িত্ব নিতে হবে।”

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “নিজেকে চেনাই সবচেয়ে বড় শিক্ষা। আর শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনই বলে দেবে, তারা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে কতটা জ্ঞান অর্জন করেছে।”

প্রধান অতিথিরি বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর আগত উপাচার্যদের কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, “শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্যই আমাদের এই প্রয়াস। একইসঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি তুলে ধরাও আমাদের লক্ষ্য। আমরা জানিয়ে দিতে চাই, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায় এবং অচিরে দাঁড়াবেই।”

তিনি বলেন, “আমরা ইতোমধ্যে ইউজিসির দুইটি হিট প্রকল্প পেয়েছি এবং ভবিষ্যতে আরো পাব। আমরা আশা করছি, বি ক্যাটাগরি থেকে আগামী অর্থবছরের আগেই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টি এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হবে।”

গোবিপ্রবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সোহেল হাসানের সভাপতিত্বে এতে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুল আহসানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক, সব অনুষদের ডিন, বিভাগীয় সভাপতি ও প্রাধ্যক্ষগণ, দপ্তর প্রধানগণ, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে, জুলাই শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।

শিক্ষা সমাপনী উপলক্ষে বুধবার ছাত্রদের কালার ফেস্ট ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা এবং আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সন্ধ্যায় একটি কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে।

ঢাকা/রিশাদ/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে: আইএসপিআর
  • রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদাল
  • সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
  • ভারতের কাছে তেল বিক্রি করতে পারে পাকিস্তান, খোঁচা দিলেন ট্রাম্প
  • কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর ডিনার, গুঞ্জন
  • শিক্ষার্থী সাজিদ স্মরণে ইবিতে ব্যতিক্রমী আয়োজন
  • ৭ উপাচার্যের অংশগ্রহণে গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী
  • রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-গুলি উদ্ধার: আইএসপিআর