এলএনজি সরবরাহ কমে যাওয়ায় গ্যাস সংকট: পেট্রোবাংলা
Published: 18th, June 2025 GMT
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে এলএনজি সরবরাহ কমে যাওয়ায় জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ হ্রাস পেয়েছে। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাসের সংকট দেখা দিয়েছে।
বুধবার (১৮ জুন) এক বার্তায় পেট্রোবাংলা জানায়, মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে অবস্থিত এফএসআরইউতে (ভাসমান স্টোরেজ ও রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট) মঙ্গলবার ও বুধবার এলএনজি কার্গো বার্থিং (জাহাজ ভেড়ানো) করতে না পারায় জাতীয় গ্রিডে এলএনজি সেন্ড আউট (গ্যাস সরবরাহ) ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।
এর ফলে, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ও তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি অধিভুক্ত এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ বিরাজ করছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরো পড়ুন:
আশুলিয়ায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬, ধসে পড়েছে দেয়াল
‘কেয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও আবাসিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নেই’
ঢাকা/হাসান/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে তিন দিনব্যাপী ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো সিডনি-২০২৫’ আজ শুরু হয়েছে। এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে বাংলাদেশি ১০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর অর্থায়নে তৈরি পোশাক সামগ্রী প্রদর্শন করছে ৮টি পোশাক উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। এছাড়া তৈরি পোশাক শিল্পের আরো ২টি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে।
সিডনি গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপোতে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যসামগ্রীর প্রদর্শনী কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার এফ এম বোরহান উদ্দীন।
আরো পড়ুন:
জোড়া সেঞ্চুরির ভেলায় উদ্ভাসিত বাংলাদেশ
দেশে ১৪ দিনে এল ১১৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এ সময় কমার্শিয়াল কাউন্সেলর রনি চাকমা, আয়োজক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক জুলি হল্ট, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এ প্রদর্শনীতে বিশ্বের ১২টি দেশের প্রায় ৬০০ উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনী বছরে দুইবার অনুষ্ঠিত হয়।আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ আয়োজন পণ্য প্রদর্শনী, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও পারস্পরিক যোগাযোগ স্থাপনে আমদানি ও রপ্তানিকারক এবং উৎপাদক ও সরবরাহকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।
অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যসামগ্রীর প্রায় শতকরা ৯৩ ভাগই তৈরি পোশাক সামগ্রী। বর্তমানে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার ২৩তম বাণিজ্যিক অংশীদার।
ঢাকা/হাসান/সাইফ