বিশ্ববাজারে মর্যাদাপূর্ণ কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে টেকনিক্যাল ও ভোকেশনাল শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) খাতে ১৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। আজ রোববার রাজধানীর ইআরডি ভবনে এ চুক্তি সই হয়। এই কর্মসূচির আওতায় অন্তত ১০ হাজার শিক্ষক উন্নত প্রশিক্ষণ পাবেন, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর ওপর। টিভিইটি খাতে একটি জাতীয় ধারাবাহিক পেশাদার উন্নয়ন ব্যবস্থাও গড়ে তোলা হবে।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো.

শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এবং এডিবির পক্ষে দেশীয় পরিচালক হোয়ে ইউন জিয়ং।

এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণের অগ্রাধিকার অনুযায়ী এই কর্মসূচি পাঁচটি প্রধান প্রযুক্তি ক্লাস্টারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে, সেগুলো হলো—যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি, সিভিল, খাদ্য ও কৃষি খাত।

আরও পড়ুনফিনল্যান্ড কীভাবে গড়েছে বিশ্বসেরা শিক্ষাব্যবস্থা, সাফল্যের ৬ কারণ১০ ঘণ্টা আগে

এডিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘টিভিইটি টিচার্স ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রাম’ শীর্ষক এই কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকার বাইরে, বিশেষ করে অনুন্নত অঞ্চলে আধুনিক প্রশিক্ষণের সুযোগ বাড়ানো হবে। যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিকস, আইসিটি, সিভিল, খাদ্য ও কৃষি প্রযুক্তি খাতে গুরুত্ব দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির বর্তমান সদস্য ৬৯, যার মধ্যে ৫০টি দেশ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের।

আরও পড়ুনযুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের পরিবর্তে উচ্চশিক্ষায় ভারতীয়রা কেন ঝুঁকছেন বাংলাদেশ–সিঙ্গাপুর–উজবেকিস্তান–রাশিয়ার দিকে০২ আগস্ট ২০২৫

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এড ব র

এছাড়াও পড়ুন:

১০ হাজার শিক্ষক পাবেন উন্নত প্রশিক্ষণ, বাংলাদেশ–এডিবির মধ্যে ১৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি

বিশ্ববাজারে মর্যাদাপূর্ণ কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে টেকনিক্যাল ও ভোকেশনাল শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) খাতে ১৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। আজ রোববার রাজধানীর ইআরডি ভবনে এ চুক্তি সই হয়। এই কর্মসূচির আওতায় অন্তত ১০ হাজার শিক্ষক উন্নত প্রশিক্ষণ পাবেন, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার শিক্ষার্থীর ওপর। টিভিইটি খাতে একটি জাতীয় ধারাবাহিক পেশাদার উন্নয়ন ব্যবস্থাও গড়ে তোলা হবে।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এবং এডিবির পক্ষে দেশীয় পরিচালক হোয়ে ইউন জিয়ং।

এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হোয়ে ইউন জিয়ং বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণের অগ্রাধিকার অনুযায়ী এই কর্মসূচি পাঁচটি প্রধান প্রযুক্তি ক্লাস্টারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে, সেগুলো হলো—যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যাল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি, সিভিল, খাদ্য ও কৃষি খাত।

আরও পড়ুনফিনল্যান্ড কীভাবে গড়েছে বিশ্বসেরা শিক্ষাব্যবস্থা, সাফল্যের ৬ কারণ১০ ঘণ্টা আগে

এডিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘টিভিইটি টিচার্স ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রাম’ শীর্ষক এই কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকার বাইরে, বিশেষ করে অনুন্নত অঞ্চলে আধুনিক প্রশিক্ষণের সুযোগ বাড়ানো হবে। যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিকস, আইসিটি, সিভিল, খাদ্য ও কৃষি প্রযুক্তি খাতে গুরুত্ব দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির বর্তমান সদস্য ৬৯, যার মধ্যে ৫০টি দেশ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের।

আরও পড়ুনযুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের পরিবর্তে উচ্চশিক্ষায় ভারতীয়রা কেন ঝুঁকছেন বাংলাদেশ–সিঙ্গাপুর–উজবেকিস্তান–রাশিয়ার দিকে০২ আগস্ট ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ