গাইবান্ধা ইনডোর স্টেডিয়ামে চলছে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। পেছনের চেয়ার থেকে রফিকুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক সাংবাদিক নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন, ‘ভাই, গাইবান্ধায় প্রথম এসেছেন, বালাশীঘাটটা দেখে যাবেন। তেমন বড় কিছু নয়, তবে এখানকার জন্য দর্শনীয়।’

তখনো প্রথম আলোর গাইবান্ধা প্রতিনিধি শাহাবুল শাহীন ব্যস্ত আছেন। আমাকে ব্রহ্মপুত্রের এই ঘাট দেখাতে নিয়ে গেলেন নাট্যকার আসাদ সরকার। তিনি স্থানীয় শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার। সেদিনের বিকেলটা ছিল বেশ রৌদ্রোজ্জ্বল।

সড়কের পাশের গাছপালার ফাঁকফোকর গলিয়ে চোখে লাগছে সোনা রঙের নরম রোদ। তার ভেতর দিয়ে ছুটছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। মনে হলো রিকশা নয়, আমরা একটা ঝলমলে বিকেলের পিঠে চড়ে ছুটছি।

বালাশীঘাটে পৌঁছাতেই হাতের বাঁ পাশে বিশাল দুটি গেট নজর কেড়ে নিল। তাতে লেখা রয়েছে ‘বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ’। তার নিচের লাইনে ছোট হরফে লেখা ‘বালাশী ফেরিঘাট টার্মিনাল, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা’।

বালাশী ফেরিঘাট টার্মিনাল, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা’.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

রংধনু মার্কা এসব উন্নয়ন দিয়ে করবটা কী

গাইবান্ধা ইনডোর স্টেডিয়ামে চলছে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। পেছনের চেয়ার থেকে রফিকুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক সাংবাদিক নিজের পরিচয় দিয়ে বললেন, ‘ভাই, গাইবান্ধায় প্রথম এসেছেন, বালাশীঘাটটা দেখে যাবেন। তেমন বড় কিছু নয়, তবে এখানকার জন্য দর্শনীয়।’

তখনো প্রথম আলোর গাইবান্ধা প্রতিনিধি শাহাবুল শাহীন ব্যস্ত আছেন। আমাকে ব্রহ্মপুত্রের এই ঘাট দেখাতে নিয়ে গেলেন নাট্যকার আসাদ সরকার। তিনি স্থানীয় শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার। সেদিনের বিকেলটা ছিল বেশ রৌদ্রোজ্জ্বল।

সড়কের পাশের গাছপালার ফাঁকফোকর গলিয়ে চোখে লাগছে সোনা রঙের নরম রোদ। তার ভেতর দিয়ে ছুটছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। মনে হলো রিকশা নয়, আমরা একটা ঝলমলে বিকেলের পিঠে চড়ে ছুটছি।

বালাশীঘাটে পৌঁছাতেই হাতের বাঁ পাশে বিশাল দুটি গেট নজর কেড়ে নিল। তাতে লেখা রয়েছে ‘বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ’। তার নিচের লাইনে ছোট হরফে লেখা ‘বালাশী ফেরিঘাট টার্মিনাল, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা’।

বালাশী ফেরিঘাট টার্মিনাল, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা’

সম্পর্কিত নিবন্ধ