রূপালী ব্যাংক পিএলসির সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের আওতাধীন শাখা ব্যবস্থাপকদের অংশগ্রহণে ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৮ অক্টোবর) সিলেটের ব্র্যাক লার্নিং সেন্টারের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত এ ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো.

ওয়াহিদুল ইসলাম। 

এ সময় ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্রেণীকৃত ও অবলোপনকৃত ঋণ আদায়, লো কস্ট, নো কস্ট আমানত সংগ্রহ, নতুন হিসাব খোলা, সিএমএসএমই ঋণ বিতরণ, গ্রাহকদের নিকট প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়া এবং মুনাফার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনসহ বিভিন্ন বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করেন। 

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান তানভীর এবং আদায় বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক মো. মাহমুদুল ইসলাম।

এতে সভাপতিত্ব করেন সিলেট বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও মহাব্যবস্থাপক কমল ভট্টাচার্য্য।

এ সময় ব্যাংকের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. ফজলুল হক, জয়া চৌধুরী, বিপ্লব কুমার তালুকদার, মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন, মাসুক-ই-এলাহী ও সিলেট বিভাগের আওতাধীন কর্পোরেট শাখার নির্বাহী ও সব শাখা ব্যবস্থাপক উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

গকসুর নবনির্বাচিতদের শপথ গ্রহণ

গণ বিশ্বদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (গকসু) নবনির্বাচিত সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (০৯ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় সাভারের আশুলিয়ায় অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪১৭ নম্বর কক্ষে এ শপথ পাঠ করান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও গকসু সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন।

আরো পড়ুন:

রাকসু নির্বাচন: ১৬ দফা ইশতেহার দিল গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ

চাকসু: ছাত্রদলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, নির্বাচন কমিশনের সদস্যবৃন্দসহ বিভিন্ন অনুষের ডিন, বিভাগীয় প্রধান ও শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।

শপথ শেষে নবনির্বাচিত সহ সভাপতি (ভিপি) মৃদুল দেওয়ান বলেন, “আমরা প্রতিশ্রুতির নয়, জবাবদিহিতার রাজনীতি করতে এসেছি। আমরা চাই সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় পর্যায়ে উপস্থাপন করতে।”

নবনির্বাচিতদের উদ্দেশ্যে একে অপরকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়ে গকসু সভাপতি ও উপাচার্য ড. মো. আবুল হোসেন বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ মৃত্যুর আগে দ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তার জীবদ্দশায় আমরা নির্বাচন আয়োজন করতে পারিনি। তবে এখন করেছি। সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারায় নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।”

বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চতুর্থবারের মতো অনুষ্ঠিত হওয়া এ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয় গত ২৫ সেপ্টেম্বর। এ নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৪ হাজার ৬৭২ জন। ভোটগ্রহণের ৯ ঘণ্টা পর গণনা শেষে নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচনে ভিপি পদে নয়জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে চারজন এবং এজিএস পদে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া কোষাধ্যক্ষ পদে চারজন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে তিনজন, দপ্তর সম্পাদক পদে ছয়জন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে চারজন, সহক্রীড়া সম্পাদক পদে চারজন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে তিনজন, সহসাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে দুজন, সমাজকল্যাণ ও ক্যান্টিন সম্পাদক পদে চারজন প্রার্থী হয়েছিলেন।

ঢাকা/সাব্বির/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ