2025-06-09@08:32:13 GMT
إجمالي نتائج البحث: 9

«হজমশক ত»:

    হজম প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না। সুস্থ থাকতে হলে হজমশক্তি উন্নত রাখার দিকে নজর দিতে পারে। হজমে সমস্যা হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। পুষ্টিবিদ সৈয়দ শারমিন আক্তারের মতে, ‘‘ হজমশক্তি পুরো শরীরকে প্রভাবিত করে।’’ হজমশক্তি বাড়ানোর ৯টি উপায় জেনে নিন ১. ভালোভাবে চিবিয়ে খাবার খান। যত ভালোভাবে চিবিয়ে খাবেন, তত পাচকরস নিঃসরণ হবে। পাচকরস হজমে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ২. খাবারের সঙ্গে লেবু রাখতে পারেন। লেবুর রস হজমে সহায়তা দেয়। চাইলে খাওয়ার পরে লেবুপানি পান করতে পারেন।  আরো পড়ুন: পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় ফিট থাকতে যে নিয়ম মেনে চলেন অক্ষয় কুমার ৩. হজমশক্তি বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে দই। এই খাবার অন্ত্রের জন্য ভীষণ উপকারী। এতে রয়েছে হজম...
    প্রাচীনকাল থেকেই, চা অনেক সংস্কৃতির অংশ এবং সারা বিশ্বে দৈনন্দিন জীবনের একটি প্রধান উপাদান। জনপ্রিয় পানীয় হওয়ার পাশাপাশি এর সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং আর্থিক তাৎপর্যও রয়েছে। নিয়মিত পা পানের কিছু স্ব্স্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এর পাশাপাশি এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানসিক চাপ কমায়। এমন কিছু ভেষজ চা আছে যা প্রাকৃতিকভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে। যেমন- পুদিনা চা সুগন্ধযুক্ত পুদিনা পাতার চা শুধু খেতেই ভালো লাগে তা নয়, পেটের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এই চা হজমশক্তি উন্নত করে এবং বদহজম বা গ্যাসের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এর পাশাপাশি, এটি শরীরকে হালকা এবং সতেজ রাখে। গ্রিন টি গ্রিন টি-য়ে থাকা ক্যাটেচিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের বিপাক ক্রিয়া বাড়ায়। এটি দ্রুত চর্বি পোড়ায়, বিশেষ করে নিয়মিত এই চা খেলে পেট এবং কোমরের চারপাশে জমে থাকা চর্বি কমে।...
    কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কিন্তু অনেকেই এটি খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানেন না। বেশিরভাগ মানুষই শুকনো কিশমিশ খান। কিন্তু কিশমিশ যদি ভিজিয়ে রেখে খাওয়া যায় এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হবে। এটি শুকনো কিশমিশের চেয়ে বেশি উপকারী বলে মনে করা হয় কারণ এটি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এবং হজমশক্তি উন্নত করে। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে, এটি ভিজিয়ে রাখার পরই খাওয়া উচিত। ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা শরীর ঠান্ডা রাখে: গ্রীষ্মে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়া উপকারী। কারণ কিশমিশের প্রকৃতি গরম। তবে ভিজিয়ে রাখার পর ঠান্ডা হয়, যা শরীরে তাপ বাড়ায় না। ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খেলে শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে, হাইড্রেটেড রাখতে এবং হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। ডিটক্সিফাই এবং হাইড্রেট: ভেজানো কিশমিশ শরীরকে ডিটক্সিফাই এবং...
    অনেকের কাছেই কাঁঠাল খুব পছন্দের একটি ফল। তবে তা পাকা অবস্থায়। রসালো ও মিষ্টি স্বাদের এ ফলটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তবে কাঁচা কাঁঠালেরও রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। অনেকেই কাঁচা কাঠাল দিয়ে নানা পদের তরকারি রান্না করেন। শরীরের জন্য কাঁচা কাঁঠাল খুবই উপকারী। এতে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি, বি-১, বি-২, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামসহ নানা রকমের পুষ্টি ও খনিজ উপাদান। এসব উপাদান শরীরকে সুস্থ রাখে ও পাশাপাশি ভিটামিনের চাহিদাও পূরণ করে। কাঁচা কাঁঠাল খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়- বয়সের ছাপ দূর করে:কাঁচা কাঁঠাল বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করবে। মুখে বলিরেখা পড়তে বাধা দেয়। এটি ত্বকের জন্য ভালো। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ সৃষ্টিকারী মুক্ত উপাদানের (ফ্রি র‍্যাডিক্যালস) বিরুদ্ধে লড়াই করে। প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম থাকায় হাড়ের ক্ষয় ঠেকাতে পারে কাঁঠাল।  অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট...
    বেশিরভাগ মানুষই সকালবেলা চা বা কফি দিয়ে তাদের দিন শুরু করেন। তাদের ভাষায়, সকালে এক কাপ চা-কফি না খেলে ঘুম ঘুম বা ক্লান্তি ভাব কাটে না। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা-কফি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য একদমই ভালো নয়। যদি শরীর সুস্থ রাখতে চান কিংবা হজম ক্ষমতা বাড়াতে চান তাহলে চা, কফি নয় বরং  লেবু, হলুদ আর পানি দিয়ে তৈরি পানীয় দিয়ে দিন শুরু করতে পারেন। এতে শরীর খুব ভালো থাকবে।  এই পানীয়টি খেলে আরও যেসব উপকারিতা পাবেন- রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়  লেবু আর হলুদের পানীয় রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়। হলুদে থাকা প্রচুর পরিমাণে কারকিউমিন এবং লেবুতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাকে বাড়াতে সাহায্য করে।  হজম ক্ষমতা বাড়ায় সকালে লেবু, হলুদের পানি খেলে হজম শক্তি বাড়বে।...
    অনেকেরই হজমের সমস্যা আছে। হালকা খাবার খেলেও তারা হজম করতে পারেন না । যারা এ ধরনের সমস্যায় ভুগছেন তারা কিছু টিপস মেনে চলতে পারেন। এর পাশাপাশি কিছু খাবার খেলেও হজমের সমস্যা কমবে।  হজমের সমস্যা কমাতে কী করবেন  প্রাণায়ম : প্রতিদিন প্রাণায়াম করার চেষ্টা করুন। এতে হজম ক্ষমতা ভালো থাকে। অন্ত্রে অক্সিজেন পৌঁছাবে। এতে হজম শক্তি বাড়ে এবং হজমের কোনও সমস্যা থাকলে তা কমে যাবে।  আদা চা: আদা চা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পেটের সমস্যা কমাবে, এমনকি হজম ক্ষমতাও বাড়াবে।  এই সময়ে ভারী খাবার খাবেনন না: দুপুর বারোটা থেকে দুইটার মধ্যে ভারী খাবার খাবেন। এরপর ভারী খাবার খাবেন না। এতে আপনার হজমশক্তি কমতে থাকবে। খাবার ভালো হজম করতে পারবেন না। রাতের দিকে অবশ্যই সুষম খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। অবশ্যই...
    খাবার শুধু আমাদের শরীরের প্রাত্যহিক শক্তির উৎস নয়, আমাদের সংস্কৃতির অংশও বটে। চৈত্রসংক্রান্তিতে তেতো খাবারের সংস্কৃতি আমাদের শত বছরের ঐতিহ্য। এর পেছনে রয়েছে বহু বছরের প্রচলিত স্বাস্থ্যভাবনাও।  করলাকরলায় মোমোর্ডিসিন নামক জৈব রাসায়নিক যৌগ থাকে। মোমোর্ডিসিন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান। এটি যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তেমনি করলাকেও বিভিন্ন কীটপতঙ্গ ও প্রাণীর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।করলার তেতো স্বাদ হওয়ার কারণ এতে থাকে টেট্রাসাইক্লিক ট্রাইটারপেনয়েড নামের একটি রাসায়নিক যৌগ। এটা করলাকে তিতকুটে স্বাদের করে তোলে ও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। করলার অন্যতম উপাদান এডিনোসিন মনোফসফেট অ্যাকটিভেটেড প্রোটিন কাইনেজ। এটি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।নিমপাতাঔষধি গুণের জন্য নিমপাতা বিশেষভাবে সমাদৃত। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে নিমপাতাকে বলা হয় ‘ম্যাজিক পাতা’। নিমপাতায় থাকে নিম্বিন, নিম্বিডিন, টাপ্রিনিয়েড, গ্লাইকোসাইড, অ্যালকালয়েড ও ট্যানিন নামক উপাদান। এসব উপাদানের জন্যই নিমপাতার স্বাদ তেতো।...
    ১. শরীর সতেজ রাখেশরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হতে দেয় না পুদিনাপাতা। তাই গরমে পুদিনাপাতা ভেজানো পানি খেলে উপকার পাবেন। শরবতেও যোগ করতে পারেন।২. হজমের গোলমাল ঠেকাতেহজমজনিত সমস্যা কমবেশি সবারই মাঝেমধ্যে হয়। স্বস্তি পেতে ওষুধের বিকল্প হতে পারে পুদিনাপাতা। পুদিনায় আছে মেনথল, যা হজমশক্তি বাড়ায়। শুধু তা–ই নয়, পেটের অন্যান্য সমস্যারও অবসান ঘটায় পুদিনা।৩. মাথাব্যথায় সমাধানপুদিনাপাতায় থাকা মেনথল পেশি শিথিল করায় বলে ব্যথা কমে। এই পাতার নির্যাস থেকে তৈরি মলম মাথাব্যথা সারাতে ব্যবহৃত হয়। মলম ব্যবহার করতে না চাইলে সরাসরি পুদিনাপাতার রস কপালে মাখলেও মাথাব্যথা ক‌মে।আরও পড়ুনচিয়া সিড কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে সবচেয়ে বেশি উপকার?১৮ নভেম্বর ২০২৪৪. মানসিক শান্তিসুগন্ধিভিত্তিক চিকিৎসায় পুদিনাপাতা প্রথম সারির উপাদান। এর কড়া সুগন্ধ মানসিক চাপ, হতাশা দূর করে শরীরকে চনমনে করে তোলে। রক্তে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ক‌রে...
    শরীর সুস্থ রাখতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন প্রয়োজন। এর মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া শরীরের জন্য খুবই জরুরি। ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্থাৎ ইমিউনিটি বাড়ায়। ইমিউনিটি সিস্টেম মজবুত থাকলে কোনো রোগ সহজে আপনাকে কাবু করতে পারবে না। এছাড়াও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে আপনার ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। ভিটামিন সি ত্বকের ইলাস্টিসিটি বা টানটান ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে। চুল পড়ার সমস্যা কমায় । হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে এই ভিটামিন। এর পাশাপাশি হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করতেও সাহায্য করে ভিটামিন সি। চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখার ক্ষেত্রেও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে ভিটামিন সি- র।  যেকোনও ধরনের লেবু জাতীয় ফলের মধ্যে ভিটামিন সি- এর মাত্রা যে সবচেয়ে বেশি থাকে, তা অনেকেরই...
۱