দলীয় নেতাদের সুসংগঠিত করতে ৩০ লাখ টাকা ফান্ড সংগ্রহের অভিযোগে দুই আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) খাগড়াছড়ি পৌর শহরে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের থানায় হস্থান্তর করেছে ডিবি পুলিশ বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি সদর মডেল থানার ওসি আব্দুল বাতেন মৃধা।

ওসি আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করতে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ফান্ড সংগ্রহের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জেলা আওয়ামী লীগে সংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শিব শংকর দেবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শিব শংকর দেবকে সরকারি মহিলা কলেজ এলাকার একটি বাসা থেকে এবং আবুল কালাম আজাদকে তার কলেজ গেইটের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আরো পড়ুন:

উচ্ছেদ আতঙ্কে তানোরের ৪০ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবার

বিজিবিকে মেরে মহিষ ছিনিয়ে নিলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা 

তিনি আরো জানান, আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে আবুল কালাম আজাদকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। শিব শংকর দেব এখনো থানায় পুলিশ হেফাজতে আছেন।

ঢাকা/রূপায়ন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম ল গ গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

লন্ডন বৈঠক পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে বৃটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে: মঈন খান

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে বৃটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।

সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এরআগে সকালে রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত বৃটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে আবদুল মঈন খান, দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে মঈন খান বলেন, আজকের বাংলাদেশের যে সার্বিক পরিস্থিতি; বিশেষ করে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে যে আলোচনা হয়েছে- তার প্রতিক্রিয়া ও পরবর্তী পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের জিওপলিটিক্যাল অবস্থান ও পার্শ্ববর্তী দেশসমূহের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক- এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বৃটিশ হচ্ছে গণতন্ত্রের সূতিকাগার। ওরা সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাইবে না তো, কে চাইবে? এখানে কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না।

নির্বাচন নিয়ে কী আলোচনা হয়েছে- জানতে চাইলে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, আপনারা তো জানেন, আমাদের কথা এখন একটাই। বাংলাদেশের মানুষের যে ইচ্ছার প্রতিফলন, দেশের নতুন প্রজন্ম, যারা দীর্ঘ ১৭ বছর তাদের ভোট দিতে পারেনি। দেশের কোটি কোটি মানুষ, ১২ কোটি ভোটার বলা হচ্ছে- তারা ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ। ভোটের ব্যাপারে যখন নিশ্চিত ইঙ্গিত সরকারের পক্ষ থেকে আসে, বলা হয় যে- নির্বাচন কমিশন দেশবাসীকে জানাবে ভোটের তারিখ। তখন তো দেশের মানুষ উচ্ছ্বাস হয়ে যায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ