মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা পাঠাবেন ট্রাম্প
Published: 23rd, January 2025 GMT
মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৃহস্পতিবার ট্রাম্প প্রশাসনের একটি স্মারকলিপির বরাত দিয়ে বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে বুধবার বিবিসি জানিয়েছিল, দক্ষিণ সীমান্তে এক হাজার ৫০০ মার্কিন সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে। তারা সেখানে প্রতিবন্ধক স্থাপনে সহায়তা করবে কিন্তু ‘আইন প্রয়োগের’ কাজে জড়িত থাকবে না। এটি ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী কঠোর পদক্ষেপের অংশ।
বৃহস্পতিবার বিবিসি তার মার্কিন অংশীদার সিবিএস নিউজের দেখা একটি অভ্যন্তরীণ সরকারি স্মারকলিপির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, প্রকৃতপক্ষে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সম্ভাব্যতার কথা বলা হয়েছে।
শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষা স্মারকলিপিটি ২১ জানুয়ারি- ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের একদিন পর তৈরি করা হয়েছে। এতে ‘১০ হাজার সেনা’ পাঠানোর পরিকল্পনা দেখানো হয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়েগো এবং টেক্সাসের এল পাসোতে যে এক হাজার ৫০০ সেনা পাঠানো হচ্ছে তা সেই ১০ হাজার সেনারই অংশ। তারা সীমান্তে ইতিমধ্যেই মোতায়েন থাকা দুই হাজার ৫০০ সেনার সাথে যোগ দেবে।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়েছে, মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলো নির্বাসনের অপেক্ষায় থাকা অভিবাসীদের ‘হোল্ডিং ফ্যাসিলিটি’ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ১০ হ জ র স ন স ম রকল প
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।