নোয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
Published: 2nd, February 2025 GMT
নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে মাহবুব আলমগীর আলোকে আহ্বায়ক ও হারুনুর রশিদ আজাদকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।  
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপির) কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কমিটির অন্যরা হলেন, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এ বি এম জাকারিয়া, সদস্য গোলাম হায়দার ও আবদুর রহমান।
আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব হারুনুর রশিদ আজাদ জানান, দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। আহ্বায়ক কমিটি জেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করার জন্য কাজ করবে। অতীতের সব ভুল বুঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে সবাইকে নিয়ে এই আহ্বায়ক কমিটি কাজ করবে।
আরো পড়ুন:
পার্বত্যাঞ্চলের সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হবে: শামসুজ্জামান দুদু
সাতক্ষীরায় বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে মশাল মিছিল
তিনি বলেন, ‘‘আমরা দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নোয়াখালীতে বিএনপিকে আরো সুদৃঢ় করা হবে।’’
ঢাকা/সুজন/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব এনপ র সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
ফোনে খালেদা জিয়া বললেন, ‘ভাই, জিয়াকে ড্রয়িংরুমে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে।’
৭৫-এর উত্তপ্ত নভেম্বর
শেখ মুজিব হত্যার পর বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী ছিল দ্বিধাগ্রস্ত এবং দেশ প্রতিদিন অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। এদিকে খন্দকার মোশতাক ক্ষমতায় এসেই আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতা সর্বজনাব নজরুল ইসলাম তাজউদ্দীন আহমেদ, মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামান ও আবদুস সামাদ আজাদকে আটক করেন এবং ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী করে রাখেন। বাতাসে প্রতিনিয়ত নানা গুজব উড়ছিল ও সাধারণ নাগরিকগণ ভয়ভীতির মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছিলেন। সেনানিবাসেও অস্থিরতা বিরাজ করছিল এবং ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছিল যে, নিজেদের মধ্যে যে-কোনো সময়ে সংঘর্ষ বেঁধে যেতে পারে। এ পরিস্থিতিতে আর্মিতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা খুবই জরুরি ছিল।
পদাতিক বাহিনীর মধ্যে, বিশেষ করে ঢাকা ব্রিগেডের ১ম, ২য় ও ৪র্থ বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসারগণ মেজর ফারুক, রশিদ ও তাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠছিল এবং আর্মির চেইন অফ কমান্ড পুনঃস্থাপনের জন্য তৎকালীন ব্রিগেড অধিনায়ক কর্নেল শাফায়াত জামিলও অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছিলেন। কারণ তাঁর অধীনস্থ অফিসার ও সৈন্যগণই তাঁর সার্বিক কর্তৃত্ব উপেক্ষা করে শেখ মুজিব হত্যায় জড়িত ছিল। এ পরিস্থিতিতে সেনাসদরে ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফও সেনাবাহিনীর জুনিয়র অফিসারদের অনিয়ম ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির কথা বলে উত্তেজিত করার চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন।
মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী (অব.) বীরবিক্রম