শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্যের ফলেই ভাঙচুর: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
Published: 6th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
ভারতে বসে শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্যের ফলেই ছাত্র-জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) এ দাবি করেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বক্তব্য দেওয়া থেকে শেখ হাসিনাকে বিরত রাখতে বারবারই ভারত সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। দিল্লি কি করে সেটি পর্যবেক্ষণ করছে ঢাকা। গতকাল ভাঙচুরের সময় সেনাবাহিনী উপস্থিত ছিল, থামানোর চেষ্টা করেছে।
তিনি জানান, শেখ হাসিনা বক্তব্য দিয়ে যে অস্থিরতা করছে, তা যেন না করে সেটা লিখিতভাবে ভারতকে জানানো হয়েছে। বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে ঢাকায় ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তার কাছে প্রতিবাদ পত্র হস্তান্তর করা হয়েছে।
আদানির সঙ্গে চুক্তির বিষেয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, এটি কোনো ভালো চুক্তি নয়। দেশের স্বার্থকে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। গেল ছয় মাসে বাংলাদেশের তরফ থেকে ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক অস্বস্তিতে ছিল।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী এপ্রিলের মধ্যে ঢাকা সফর করবেন জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আলাদা দেশ হিসেবে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল করে সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে চায় ঢাকা।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
কীওয়ার্ড: পরর ষ ট র উপদ ষ ট
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।