চট্টগ্রামে ‘পাইয়োনিয়ারিং গ্রিন সিমেন্ট’ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
Published: 8th, February 2025 GMT
চট্টগ্রামে ‘পাইয়োনিয়ারিং গ্রিন সিমেন্ট’ শীর্ষক প্রযুক্তিগত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি নগরীর রেডিসন ব্লুতে এ সম্মেলন করে ইনসি সিমেন্ট। যা টেকসই নির্মাণের প্রতি তাদের অঙ্গীকার আরও জোরদার করে।
থাইল্যান্ড থেকে উদ্ভূত একটি প্রিমিয়াম সিমেন্ট ব্র্যান্ড হিসেবে ইনসি সিমেন্ট তার উচ্চমান এবং টেকসই নির্মাণের জন্য স্বীকৃত। যা সিয়াম সিটি সিমেন্ট (বাংলাদেশ) লিমিটেড দ্বারা বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিস্তৃত ঐতিহ্যের সঙ্গে কোম্পানিটি থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া এবং বাংলাদেশে সফলভাবে তার উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করেছে। একটি সবুজ এবং আরও টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার জন্য ইনসি সিমেন্ট ধারাবাহিকভাবে পরিবেশবান্ধব উদ্ভাবনেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
এ সম্মেলনে শিল্প নেতারা সবুজ সিমেন্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা করেন। আলোচকদের মধ্যে ছিলেন- থাইল্যান্ডের সিয়াম সিটি সিমেন্ট পিএলসির গ্রুপ প্রোডাক্টস অ্যান্ড টেকনিক্যাল সলিউশনস বিভাগের প্রধান পিটার ডব্রি, সিয়াম সিটি সিমেন্দ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান, ডিরেক্টর অপারেশন্স ড.
সম্মেলনে ইনসি সিমেন্টের বাংলাদেশের কমার্শিয়াল ডিরেক্টর মোহাম্মদ আবু সাঈদ, উপদেষ্টা সৈয়দ আবু আবেদ সাহেরসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. তানভীর মঞ্জুরসহ সড়ক ও জনপথ, এলজিইডি, ওয়াসা, পিডব্লিউডির মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ট কসই
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।