ভারতে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য বেড়েছে ৭৪ শতাংশ
Published: 11th, February 2025 GMT
ভারতে গত এক বছরে মুসলিমসহ অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুর প্রতি বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ৭৪ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিক্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ‘ইন্ডিয়া হেট ল্যাব’ জানিয়েছে, ২০২৪ সালে দেশটিতে ১ হাজার ১৬৫টি বিদ্বেষমূলক বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে; যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৭৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
ঘৃণা ছড়ানো বক্তব্যের ৯৮ দশমিক ৫ শতাংশই সংখ্যালঘু মুসলিম ও খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে করা হয়েছে। পরোক্ষভাবে বিদ্বেষের শিকার হয়েছেন ১০ শতাংশ খ্রিষ্টান। সবচেয়ে বেশি বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ছড়ানোর ঘটনা ঘটেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি শাসিত এলাকাগুলোতে।
জাতিসংঘের মতে, যে কোনো ধরনের যোগাযোগ, বক্তৃতা, লেখা বা আচরণের মাধ্যমে যদি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ধর্ম, জাতীয়তা, বর্ণ, বংশ, লিঙ্গ বা পরিচয়কে অবমাননা করা হয়, তবে তা ঘৃণামূলক বক্তব্য হিসেবে বিবেচিত হবে। খবর বিবিসি।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।
উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।
ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।
এএএম//