নাটোরে যুবলীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক ডাবলুকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে ছাত্র-জনতা। 

শুক্রবার দুপুরে শহরের গাড়িখানা মসজিদের সামনে তাকে আটক করে ছাত্র-জনতা। এ সময় ডাবলুকে মারধর করে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। ডাবলু নাটোর সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি।  

ডাবলুর পরিবারের সদস্যরা জানান, জুমার নামাজ শেষে বাড়িতে ফেরার সময় ডাবলু ওপর হামলা ও মারধর করে অজ্ঞাতপরিচয় লোকজন। পরে তারা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ডাবলুসহ সবুজ আহমেদ নামে এক যুবলীগ কর্মীকে থানায় নিয়ে যায়। 

নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান জানান, ডাবলুর বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর হামলার মামলা রয়েছে। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: য বল গ য বল গ

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ