চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরুর আগেই এক ধাক্কা খেয়েছে পাকিস্তান। ইনজুরি নিয়ে ছিটকে গেছেন দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুর্দান্ত খেলা সাঈম আইয়ূব। এবার ইনজুরিতে ফখর জামানের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষ। 

পেটের মাংসপেশির ইনজুরিতে পড়েছেন বাঁ-হাতি টপ অর্ডার ব্যাটার ফখর। তার জায়গায় আসরের বাকি ম্যাচের জন্য ইমাম উল হককে দলে নিয়েছে পাকিস্তান। 

ফখর জামান নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচের দ্বিতীয় বলেই ইনজুরিতে পড়েন। বাউন্ডারি ঠেকাতে গিয়ে পেটের মাংসপেশিতে টান পড়ে তার। তাৎক্ষণিক মাঠ ছাড়েন তিনি। এরপর ফিল্ডিং করতে পারেননি। 

যে কারণে ফখর পাকিস্তানের হয়ে ইনিংস ওপেন করতে পারেননি। চারে ব্যাট করতে নেমে রানের আশা দিলেও ২৪ রানে ফেরেন তিনি। পাকিস্তানও উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৬০ রানে হেরেছে। নিউজিল্যান্ডের ৩২০ রানের জবাবে ২৬০ রান করতে পারে পাকিস্তান।  

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইনজ র

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ